CGPA এর পূর্ণরূপ হল Cumulative Grade Point Average
ভার্সিটিতে যারা পড়ে তারা সিজিপিএ বিষয়টির সাথে পরিচিত। সিজিপিএ এর মাধ্যমে কয়েকটি সেমিষ্টার বা বছরের ফলাফলের গড় মানকে বুঝায়। অথবা একজন শিক্ষার্থীর চার বছরের প্রতিটি সেমিস্টারের প্রাপ্ত জিপিএ কে একসাথে করে গড় যখন করা হয় তখন সেই পদ্ধতিটিকে সিজিপিএ বলা হয়।
সুতরাং, CGPA একটি প্রদত্ত একাডেমিক ফলাফল যা মেয়াদ পর্যন্ত কোর্স সমাপ্তির পরে সমস্ত সেমিস্টারের জন্য প্রাপ্ত গ্রেড পয়েন্টগুলির গড়।
সিজিপিএ বের করার পদ্ধতি:
বিভিন্ন দেশের নিজস্ব গ্রেডিং মান আছে। বাংলাদেশের প্রায় সকল বিশ্ববিদ্যালয়ের সিজিপিএ বের কারার পদ্ধতি একই।
বাংলাদেশে সিজিপিএ সিস্টেম পদ্ধতি নীচের সারণীতে দেওয়া হলো:
Numerical Grade Range(%) | Letter Grade | Grade Point |
80 – 100 | A+ | 4.00 |
75-79 | A | 3.75 |
70-74 | A- | 3.50 |
65-69 | B+ | 3.25 |
60-64 | B | 3.00 |
55-59 | B- | 2.75 |
50-54 | C+ | 2.50 |
45-49 | C | 2.25 |
40-44 | D | 2.00 |
Less than 40 | F | 0.00 |
CGPA এর পয়েন্ট আউট অব 4.00 পর্যন্ত। এই পদ্ধতিটি সাধারণত উচ্চ মাধ্যমিকের উপরের লেবেলের (বিশ্ববিদ্যালয়) ছাএ-ছাএীদের দক্ষতা নির্নয়ের জন্য ব্যবহার করা হয়। যেখানে আপেক্ষিক গুরুত্বের সব বিষয় সমূহে প্রাপ্ত গ্রেড পয়েন্টের মান শতকরা আকারে হিসাব করে গড়মান আকারে প্রকাশ করা হয়ে থাকে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের জীবনের ৪ বছরের সকল কোর্সে প্রতি বছর আপনি যে মার্ক অর্জন করবেন সেটার গড়কে বলা হয় GPA. আর ৪ বছরের মোট রেজাল্টের গড়কে বলা হয় CGPA।
আরো পড়ুন:
Dhaka Export Processing Zone বলতে কি বুঝায় ব্যাখ্যা কর?
BMET এর সম্পূর্ণরুপ কি এবং এর কাজ কি জানতে চাই?
Leave a Reply