সহজ ভাষায়, মুনাফা অর্জনের উদ্দেশ্যে পণ্যদ্রব্য ক্রয়-বিক্রয় ও বণ্টন সংক্রান্ত কাজকেই বাণিজ্য বলে।
অর্থাৎ মুনাফা অর্জনের উদ্দেশ্যে উৎপাদনকারী হতে পন্যদ্রবা বা পরিষেবা ভোক্তর নিকট বণ্টন বা বণ্টন সহায়ক কার্যাবলিকে বাণিজ্য বলে।
শিল্পে উৎপাদিত পণ্য সরাসরি সাধারণ জনগন বা প্রকৃত ভোক্তর নিকট পৌঁছানো সম্ভব হয় না। তই প্রকৃত ভোক্তর নিকট পণ্যদ্রব্য বা সেবাকর্ম পৌঁছানোর জন্য বাণিজ্যের কার্যাবলি প্রয়োজন। বাণিজ্যের মাধ্যমে পণ্যদ্রব্য এক স্থান থেকে অন্য স্থানে স্থানান্তারিত হয় এবং সঠিক ভোক্তার নিকট পৌঁছানো যায়।
পাইকারি ও খুচরা বিক্রেতারা বাণিজ্যের কার্যক্রমে বড় ভূমিকা রাখে। শিল্পে উৎপাদিত পণ্য পাইকারি ও খুচরা বিক্রেতাদের মাধ্যমে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলের সাধারণ জনগণের কাছে পৌঁছায়।
উদাহরণ:
জনাব করিম তার বন্ধু রহিমকে নিয়ে ফুলের ব্যবসায় শুরু করেন। তারা যশোরের গদখালী থেকে ফুল ক্রয় করে ঢাকা শহরে বিক্রি করেন। ফুলের ব্যবসায় করে তারা সফলতা অর্জন করতে সক্ষম হয়।
করিম ও রহিমের কার্যক্রম বাণিজ্যের মধ্যে পড়ে, কারণ তারা ফুলের উৎপাদন স্থান হতে পণ্যসামগ্রী ক্রয় করে প্রকৃত ভোক্তার নিকট পৌঁছায়।
Leave a Reply