অল্পপ্রাণ ধ্বনিঃ যেসকল ধ্বনি উচ্চারণের সময় নিঃশ্বাস জোরে সংযোজিত হয় না অথবা ফুসফুস থেকে বের হওয়াা বাতাসের জোর কম থাকে, সেগুলোকে অল্পপ্রাণ ধ্বনি বলা হয়।
মহাপ্রাণ ধ্বনিঃ যেসকল ধ্বনি উচ্চারণের সময় নিঃশ্বাস জোরে সংযোজিত হয় অর্থাৎ উচ্চারণের সময় ফুসফুস থেকে বাতাস জোরে বের হয়, সেগুলোকে মহাপ্রাণ ধ্বনি বলে।
অল্পপ্রাণ ও মহাপ্রাণ ধ্বনি এর উদাহরণঃ
অল্পপ্রাণ ধ্বনিঃ
ক | গ |
চ | জ |
ট | ড |
ত | দ |
প | ব |
মহাপ্রাণ ধ্বনিঃ
খ | ঘ |
ছ | ঝ |
ঠ | ঢ |
থ | ধ |
ফ | ভ |
উচ্চারনের স্থানের নাম অনুসারে ব্যঞ্জনধ্বনিগুলোকে পাঁচ ভাগে ভাগ করা হয়েছেঃ
- কন্ঠ্য বা জিহ্বামূলীয়
- তালব্য বা অগ্রতালুজাত
- মূর্ধন্য বা পশ্চাৎ দন্তমূলীয়
- দন্ত্য বা অগ্র দন্তমূলীয়
- ওষ্ঠ্য
Leave a Reply