নাটোর জেলা কিসের জন্য বিখ্যাত?

নাটোর জেলা কিসের জন্য বিখ্যাত?

নাটোর জেলা কাঁচাগোল্লা(মিষ্টি জাতীয় খাবার) ও বনলতা সেন(জীবনানন্দের বিখ্যাত কবিতার(বনলতা সেন) চরিত্র নাটোরের বনলতা সেন) এর জন্য বিখ্যাত। নাটোর জেলার বিখ্যাত বা দর্শনীয় স্থান: শহীদ সাগর উত্তরা গণভবন দয়ারামপুর রাজবাড়ি লুর্দের রানী ধর্মপল্লী রানী ভবানী রাজবাড়ী চলনবিল হালতির বিল পদ্মার তীর আত্রাই নদী বোর্মি মারিয়াবাদ ধর্মপল্লী নাটোর জেলাটি আমাদের দেশের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলে অবস্থিত একটি অঞ্চল, এটি রাজশাহী বিভাগের অন্তর্গত। আয়তনে এ জেলাটি প্রায় ১৯০৫.০৫ বর্গ কিমি। নাটোরের পশ্চিমে রয়েছে রাজশাহী জেলা, পূর্বে অবস্থিত পাবনা ও সিরাজগঞ্জ জেলা, দক্ষিণে অবস্থিত পাবনা ও কুষ্টিয়া জেলা এবং উত্তরে অবস্থিত দুটি জেলা যথাক্রমে নওগাঁ ও বগুড়া…

Read More

জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সম্পর্কিত প্রশ্ন ও উত্তর

জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সম্পর্কিত প্রশ্ন ও উত্তরq

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এর জন্মস্থান ফরিদপুর জেলার গোপালগঞ্জ মহকুমার টুঙ্গিপাড়ায়। তিনি ১৭ মার্চ ১৯২০ সালে এক সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। শেখ মুজিবের বাবার নাম শেখ লুৎফর রহমান এবং মাতার নাম মোসাম্মৎ সায়েরা খাতুন। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন ও উত্তর: ১. মুজিব শব্দের অর্থ কি? উত্তর: উত্তরদাতা। ২. বঙ্গবন্ধুর পিতার নাম কি? উত্তর: শেখ লুৎফর রহমান ৩. বঙ্গবন্ধুর মাতার নাম কি? উত্তর: মোসাম্মৎ সায়েরা খাতুন। ৪. বঙ্গবন্ধুর স্ত্রীর নাম কি? উত্তর: বেগম ফজিলাতুন্নেসা মুজব(ডাকনাম রেণু)। ৫. শেখ মুজিবুর রহমানের ডাক নাম কি ছিল? উত্তর: খোকা। ৬.…

Read More

চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা কিসের জন্য বিখ্যাত?

চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা কিসের জন্য বিখ্যাত?

চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা আমের জন্য বিখ্যাত(এ জেলাকে বাংলাদেশের আমের রাজধানী হিসেবেও পরিচিত জনমুখে) তাছাড়াও শিবগঞ্জের চমচম ও কলাইয়ের রুটি এর জন্য বিখ্যাত। চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলার ১০টি বিখ্যাত বা দর্শণীয় স্থান: নীলকুঠি চামচিকা মসজিদ ছোট সোনা মসজিদ বালিয়াদীঘি তরতীপুর দাফেউল বালা হযরত বুলন শাহর (রহ.) মাজার স্বপ্ন পল্লী পার্ক মহানন্দা নদী বাবুডাইং চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলাটি আমাদের দেশের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলে অবস্থিত একটি অঞ্চল, এটি রাজশাহী বিভাগের অন্তর্গত একটি জেলা। আয়তনে এ জেলাটি প্রায় ১৭০২.৫৬ বর্গ কিমি। চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলাটির পশ্চিমে রয়েছে পদ্মা নদী ও মালদা জেলা(ভারত), পূর্বে রয়েছে রাজশাহী জেলা ও নওগাঁ জেলা, দুক্ষিণে অবস্থিত পদ্মা ও…

Read More

ঔপনিবেশিক শাসন কি বা কাকে বলে?

সংকেত কি বা সংকেত কাকে বলে?

যদি কোনো দেশ অন্য আরেকটি দেশের উপর আধিপত্য প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে শাসনকার্য পরিচালনা করে তবে এটিকেই ঔপনিবেশিক শাসন বলা হয়। ঔপনিবেশিক শাসনের একটি বৈশিষ্ট্য হলো– দখলদার শক্তি যতদিন শাসক হিসেবে থাকবে ততদিন সেই দেশের ধন-সম্পদ নিজ দেশে পাচার করবে। অর্থাৎ এক দেশ অন্য একটি দেশের মধ্যে যদি কর্তৃত্ব প্রতিষ্ঠা করে তাকেই ঔপনিবেশিক বলে। এর একটি বড় উদাহারণ হলো বাংলায় ইউরোপীয়দের আগমন(পঞ্চদশ শতকের শেষের দিকে)। নবাব সিরাজউদ্দৌলাকে পলাশীর যুদ্ধে হারানোর মাধ্যমে ১৭৫৭ খ্রীষ্টাব্দে ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি বাংলার শাসনভার দখল করে নেয়।

Read More

মাৎস্যন্যায় কি বা মাৎস্যন্যায় কাকে বলে?

GII কি বা জিআইআই কি?GII এর পূর্ণরুপ কি?

রাজা শশাঙ্কের মৃত্যুর পর একশ বছর ধরে বাংলায় অরাজকতা চলতে থাকে বা বিদ্যমান ছিল, এ অরাজকতাপূর্ণ সময়কে সংস্কৃত ভাষায় মাৎস্যন্যায় বলা হয়। ১. মাৎস্যন্যায়ের সময়কাল কত খ্রিষ্টাব্দ পর্যন্ত ছিল? উত্তর: আনুমানিক ৬৫০ খ্রিস্টাব্দ থেকে ৭৫০ খ্রিস্টাব্দ পর্যন্ত ছিল। ২. মাৎস্যন্যায় শব্দটি কোন ভাষার শব্দ? উত্তর: সংস্কৃত ভাষার  শব্দ। ৩. মাৎস্যন্যায় কোন শাসন আমলে দেখা দেয়? উত্তর: কোন নির্দিষ্ট শাসন ব্যবস্থা বিদ্যমান ছিলো না। ৪.  কোন রাজা মাৎস্যন্যায় এর পতন ঘটান? উত্তর: পাল বংশের প্রতিষ্ঠাতা গোপাল রাজা মাৎস্যন্যায় এর পতন ঘটান।

Read More

ইকলিম কি বা ইকলিম কাকে বলে?

ইকলিম কি বা ইকলিম কাকে বলে?

ইকলিম: বাংলার তিনটি অংশে বা স্থানে দিল্লির মুসলিম সুলতানদের তিনটি প্রদেশ বা বিভাগ প্রতিষ্ঠিত হয়, যা ফরাসি ভাষায় বলা হয় ইকলিম।

Read More

বঙ্গভঙ্গ কাকে বলে বা বঙ্গভঙ্গ কি?

বাংলা কবিতায় আধুনিকতার প্রবর্তক কে?

শাসনকার্য পরিচালনার সুবিধার্থে বা সহজ করতে এবং সুশাসন প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে বাংলার বৃহৎ সীমানা বা অঞ্চলকে তৎকালীন ইংরেজ শাসকগণ কর্তৃক দুইভাগে ভাগ করাকে বঙ্গভঙ্গ বলা হয়। ১৯০৫ সালের ১ সেপ্টেম্বর বঙ্গভঙ্গ সম্পন্ন করা হয় এবং যে দুটি ভাগে ভাগ করে তা হল: বাংলা প্রদেশ পূর্ববঙ্গ ও আসাম প্রদেশ বঙ্গভঙ্গের কারণগুলো দেখে নিন: শাসনতান্ত্রিক কারণে রাজনৈতিক কারণে  কর নীতির কারণে অর্থনৈতিক কারণে সামাজিক কারণে সাংস্কৃতিক কারণে ১৯১১ সালে আবার এই বঙ্গভঙ্গ রদ করা হয়।

Read More

পাবনা জেলা কিসের জন্য বিখ্যাত?

পাবনা জেলা কিসের জন্য বিখ্যাত?

পাবনা জেলা ঘি, সন্দেশ এবং প্যারডাইসের প্যারা(প্যারডাইসের প্যারা একটি মিষ্টির নাম, যেটা পাবনায় পাওয়া যায়) এর জন্য বিখ্যাত। পাবনা জেলার ১০টি বিখ্যাত বা দর্শনীয় স্থান: ঈশ্বরদী বিমানবন্দর ভাঁড়ারা শাহী মসজিদ তাড়াশ বিল্ডিং জোড় বাংলা মন্দির ক্ষেতুপাড়া জমিদার বাড়ী অনুকূল ঠাকুর টেম্পল চলনবিলের সূর্যাস্ত লালন শাহ সেতু কৃষি গবেষণা ইন্সটিটিউট গাজনার বিল পাবনা আমাদের দেশের রাজশাহী বিভাগের একটি অঞ্চল, আয়তনের দিক দিয়ে এ জেলাটি প্রায় ২৩৭১.৫০ বর্গ কিমি। পাবনা জেলাটির পশ্চিম দিকে অবস্থিত নাটোর জেলা, পূর্ব দিকে রয়েছে যমুনা নদী, দক্ষিণ দিকে রয়েছে পদ্মা নদী, উত্তরে রয়েছে সিরাজগঞ্জ জেলা। মোট ৯টি…

Read More

সিরাজগঞ্জ জেলা কিসের জন্য বিখ্যাত?

সিরাজগঞ্জ জেলা কিসের জন্য বিখ্যাত?

সিরাজগঞ্জ জেলা পানিতোয়া, ধানসিড়িঁর দই ও তাঁতশিল্পের জন্য বিখ্যাত। তাছাড়া এ জেলায় বঙ্গবন্ধু যমুনা সেতু ও শাহজাদপুরের মিল্কভিটা যেটা ধেকে দেশের মানুষের চাহিদা পূরণ করে থাকে। সিরাজগঞ্জ জেলার ১০টি বিখ্যাত বা দর্শনীয় স্থান: চলনবিল নবরত্ন মন্দির বঙ্গবন্ধু যমুনা সেতু রবীন্দ্র কাচারিবাড়ি জয়সাগর দিঘি শিব মন্দির নবরত্ন মন্দির আটঘরিয়া জমিদার বাড়ী বাঘাবাড়ি নদীবন্দর হার্ড পয়েন্ট সিরাজগঞ্জ জেলাটি রাজশাহী বিভাগের একটি অঞ্চল, এটি আমাদের দেশের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলে অবস্থিত একটি জেলা। আয়তনের দিক দিয়ে এ জেলাটি প্রায় ২৪৯৭.৯২ বর্গ কিমি। সিরাজগঞ্জ জেলাটির পশ্চিম দিকে অবস্থিত পাবনা জেলা, নাটোর জেলা ও বগুড়া জেলা, পূর্বে অবস্থিত…

Read More

কুড়িগ্রাম জেলা কিসের জন্য বিখ্যাত?

কুড়িগ্রাম জেলা কিসের জন্য বিখ্যাত?

কুড়িগ্রাম জেলা ক্ষীরমোহন এর জন্য বিখ্যাত। কুড়িগ্রামের উলিপুর উপজেলায় “পাবনা ভাগ্যলক্ষ্মী মিষ্টান্ন ভাণ্ডার” এ এই খাবারটি তৈরি হয়। এটি কুড়িগ্রামের ঐতিহ্যবাহী মিষ্টান্ন হিসাবে পরিচিতি লাভ করে, তাছাড়া এই মিষ্টান্নটি ঢাকাসহ সারাদেশে অনলাইনে বিক্রি হচ্ছে। কুড়িগ্রাম জেলার ১০টি বিখ্যাত বা দর্শনীয় স্থান: শাহী মসজিদ ধরলা সেতু স্বাধীনতার বিজয়স্তম্ভ মুক্তযুদ্ধের স্মৃতিফলক সোনাহাট স্থলবন্দর চান্দামারী মসজিদ উলিপুর মুন্সিবাড়ী চন্ডীমন্দির শাপলা চত্বর(শহীদ মিনার) বেহুলার চর কুড়িগ্রাম রংপুর বিভাগের অন্তর্গত একটি জেলা, এটি আমাদের দেশের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলে অবস্থিত। আয়তনের দিক দিয়ে এ জেলাটি প্রায় ২২৪৫.০৪ বর্গ কিমি। কুড়িগ্রাম জেলাটির পশ্চিম দিকে অবস্থিত লালমনিরহাট ও রংপুর জেলা,…

Read More