• হালকা মোটরযান কাকে বলে বা হালকা মোটরযান কি?

    হালকা মোটরযান কাকে বলে বা হালকা মোটরযান কি?

    যেসকল মোটরযানের রেজিস্ট্রিকৃত বোঝাই ওজন ৬০০০ পাউন্ড বা ২৭২৭ কেজির অধিখ নয়, তাকে হালকা মোটরযান বলে। হালকা মোটরযানের উদাহরণ হলো: মোটরগাড়ি, ট্যাক্সিক্যাব, মাইক্রোবাস, হিউম্যান হলার, অ্যাম্বুলেন্স, পিকআপ, জিপ ইত্যাদি। ধারন ক্ষমতার উপর ভিত্তি করে মোটরযানকে তিন শ্রেণীতে ভাগ করা হয়েছে:  হালকা মোটরযান মধ্যম বা মাঝারি মোটরযান ভারী মোটরযান ⇒ মধ্যম বা মাঝারি মোটরযান এর ক্ষেত্রে,…

  • মোটরযান কাকে বলে বা মোটরযান কি?

    মোটরযান কাকে বলে বা মোটরযান কি?

    মোটরযান আইনে মোটরযান অর্থ হলো কোনো যন্ত্রচালিত যান, যার চালিকাশক্তি বাইরের বা ভিতরের কোনো উৎস হতে সরবরাহ হয়ে থাকে। একটি মোটরযানে প্রতিদিন যেসব মেইনটেনেন্স করতে হয়: গাড়িতে জ্বালানি আছে কি না তা পরীক্ষা করা এবং না থাকলে পর্যাপ্ত পরিমাণে দেওয়া। রেডিয়েটর ও ব্যাটারিতে পানি আছে কি না পরীক্ষা করা, না থাকলে পর্যাপ্ত পরিমানে দেওয়া। লুব/ইঞ্জিন…

  • ইউটিউব এর জনক কে? ইউটিউব এর ইতিহাস কি?

    ইউটিউব এর জনক কে? ইউটিউব এর ইতিহাস কি?

    ২০০৫ সালের ১৪ ফেব্রুয়ারি তিনজন প্রাক্তন PayPal কর্মীর মাধ্যমে একটি ভিডিও স্ট্রিমিং ওয়েবসাইট চালু করেছিলেন যা বিশ্ব আজ ইউটিউব নামে পরিচিত। ইউটিউব হলো দ্বিতীয় বৃহত্তম সার্চ ইঞ্জিন ওয়েবসাইট, এটি আমেরিকান অনলাইন ভিডিও-শেয়ারিং প্ল্যাটফর্ম। ইউটিউব তৈরির মূলে ছিলেন জাভেদ করিম/Jawed Karim (আমেরিকান নিবাসী জার্মান বাংলাদেশি), চাদ হারলি/ Chad Hurley, এবং Steve Chen/ স্টিভ চেন। সুতরাং ইউটিউব…

  • WWW এর জনক কে? WWW এর ইতিহাস কি?

    WWW এর জনক কে? WWW এর ইতিহাস কি?

    WWW যার অর্থ হলো World Wide Web. WWW এর জনক হলো স্যার টিম বার্নার্স-লি(Tim Berners-Lee). টিম বার্নার্স-লি একজন ব্রিটিশ কম্পিউটার বিজ্ঞানী। তিনি লন্ডনে জন্মগ্রহণ করেছিলেন এবং তাঁর পিতা-মাতা কম্পিউটার বিজ্ঞানী ছিলেন, যারা প্রথম দিকের একটি কম্পিউটারে কাজ করেছিলেন। ওয়ার্ল্ড ওয়াইড ওয়েব বা WWW হল নেটওয়ার্ক অ্যাক্সেসযোগ্য তথ্যের মহাবিশ্ব যা মানুষের জ্ঞানের মূর্ত প্রতীক। এটি ওয়েব…

  • মেরুদন্ডী প্রাণীর শ্রেণীবিন্যাস কি?

    মেরুদন্ডী প্রাণীর শ্রেণীবিন্যাস কি?

    মেরুদন্ডী প্রাণীর শ্রেণীবিন্যাস নিম্নে ব্যাখ্যা করা হলো: মেরুদন্ডী প্রাণীদের পাঁচ ভাগে ভাগ করা যায়: মাছ উভচর সরীসৃপ পাখি স্তন্যপায়ী ১. মাছ:  মাছ মেরুদন্ডী প্রাণী, এরা জলে বাস করে, ডিম পাড়ে, আর্শ থাকে, পাখনা থাকে। ২. উভচর: উভচর প্রাণীর একটি উদাহরণ হলো ব্যাঙ। ব্যাঙ ছোট থাকা অবস্থায় জলে বসবাস করে এবং পানিতে শ্বাস নিতে পারে। পরবর্তীতে…

  • মেরুদন্ডী প্রাণী কাকে বলে/মেরুদন্ডী প্রাণীর বৈশিষ্ট্য কি কি?

    মেরুদন্ডী প্রাণী কাকে বলে/মেরুদন্ডী প্রাণীর বৈশিষ্ট্য কি কি?

    প্রাণীদের দুই ভাগে ভাগ করা যায় প্রথমটি হলো মেরুদন্ডী প্রাণী অপরটি হলো অমেরুদন্ডী প্রাণী। আজকে আমরা মেরুদন্ডী প্রাণী সম্পর্কে জানবো: এক কথায়, মরুদন্ডী প্রাণী হলো এমন প্রাণী যাদের দেহের অভ্যন্তরে একটি মেরুদন্ড থাকে। অর্থাৎ এ প্রাণীদের পিঠের দিকে ছোট ছোট এক সারি হড় মিলিত হয়ে মেরুদন্ড তৈরি হয়। মেরুদন্ড প্রাণীর দেহকে দৃঢ় করে। মেরুদন্ডী প্রাণীদের…

  • বৃক্ষ কি/ বৃক্ষ কাকে বলে? বৃক্ষের উদাহরণ দাও?

    বৃক্ষ কি/ বৃক্ষ কাকে বলে? বৃক্ষের উদাহরণ দাও?

    যেসব উদ্ভিদের প্রধান কাণ্ড দীর্ঘ, মোটা ও শক্ত হয় এবং যাদের শেকড় মাটির গভীরে প্রবেশ করে সেগুলোকে বৃক্ষ বলে। যেমন: আম, কাঁঠাল, বেল ইত্যাদি। বৃক্ষের কাণ্ড থেকে শাখা-প্রশাখা এবং পাতা হয়। সকল বৃক্ষ বহুবর্ষজীবী উদ্ভিদ। কিছু কিছু বৃক্ষ কয়েক দশক, এমনকি কয়েকশো বছরও বাঁচে। অন্যান্য উদ্ভিদ থেকে বৃক্ষের উচ্চতা বেশি হয়, এদের কাণ্ড দীর্ঘ ও…

  • গুল্ম উদ্ভিদ কাকে বলে? গুল্ম উদ্ভিদের উদাহরণ দাও?

    গুল্ম উদ্ভিদ কাকে বলে? গুল্ম উদ্ভিদের উদাহরণ দাও?

    যেসব উদ্ভিদের কাণ্ড শক্ত কিন্তু বিক্ষের মতো দীর্ঘ ও মোটা নয়, এরা মাঝারি আকারের হয় এবং এদের কাণ্ড থেকে বহু শাখা-প্রশাখার সৃষ্টি হয়, এ উদ্ভিদগুলো দেখতে অনেকটা ঝোপের মতো দেখায়, এসকল উদ্ভিদকেই গুল্ম উদ্ভিদ বলে। গুল্ম জাতীয় উদ্ভিদের উদাহরণ হলো: জবা,গোলাপ, রঙ্গন, গন্ধরাজ, বেলি, জুঁই, কাঁটা মুকুট, কাগজীলেবু ইত্যাদি। গুল্ম জাতীয় উদ্ভিদের বৈশিষ্ট্য: এরা মাঝারি…

  • বিরুৎ উদ্ভিদ কি? বিরুৎ উদ্ভিদের উদাহরণ দাও?

    বিরুৎ উদ্ভিদ কি? বিরুৎ উদ্ভিদের উদাহরণ দাও?

    যেসকল উদ্ভিদ আকারে ছোট হয় ও এদের কাণ্ড নরম সেসকল উদ্ভিদকে বিরুৎ উদ্ভিদ বলে। বিরুৎ উদ্ভিদের উদাহরণ হলো: ধান, সরিষা, মরিচ, লাউ, কুমড়া, পুঁই শাক ঘাস, কচু ইত্যাদি। বিরুৎ উদ্ভিদের বৈশিষ্ট্য সমূহ: বিরুৎ উদ্ভিদ আকারে ছোট হয়। এদের কাণ্ড, শাখা-প্রশাখা নরম হয়। এদের শেকড় মাটির গভীরে যায় না। বিরুৎ উদ্ভিদ হলো: মরিচ গাছ, লাউ গাছ,…

  • সপুষ্পক ও অপুষ্পক উদ্ভিদের পার্থক্য?

    সপুষ্পক ও অপুষ্পক উদ্ভিদের পার্থক্য?

    সপুষ্পক ও অপুষ্পক উদ্ভিদের পার্থক্য: সপুষ্পক উদ্ভিদঃ এদের ফুল, ফল ও বীজ হয়। দেহ, মূল, কাণ্ড ও পাতা আছে। নিজেদের খাদ্য নিজেরা তৈরি করতে পারে। সপুষ্পক উদ্ভিদের মূল রয়েছে। এ উদ্ভিদের মূল মাটির গভীরে যায়। এরা আকার-আকৃতিতে বড় ও শক্ত হয়। উদাহরণ:ধান, আম, জাম, শিম, পাইন ইত্যাদি। অসপুষ্পক উদ্ভিদঃ ফুল, ফল ও বীজ হয় না।…

x