যে ধ্বনির উচ্চারণ স্থান স্পর্শ ও উষ্মধ্বনির মাঝিমাঝি তাদেরকে অন্তঃস্থ ধ্বনি বলে। অর্থাৎ স্পর্শ বা উষ্ম ধ্বনির মাঝে আছে বলে য র ল ব -এসকল ধ্বনিগুলিকে অন্তঃস্থ ধ্বনি বলা হয়। এগুলোকে আবার অন্তঃস্থ বর্ণও বলা হয়। অন্তঃস্থ বর্ণ চারটি হলো: য র ল ব।
Read MoreDay: September 29, 2020
যৌগিক স্বরধ্বনি কতটি? যৌগিক স্বরধ্বনির প্রতীক কি কি?
যৌগিক স্বরধ্বনি দুইটি যথা: ঐ, ঔ। বাংলা বর্ণমালায় মোট যৌগিক স্বরধ্বনি ২টি। যেমন: অ+ই=ঐ অ+উ= ঔ মৌলিক স্বরধ্বনি হলো ৭টি। যথা: অ, আ, ই, উ,এ , অ্যা, ও। তাছাড়া আরও কিছু গুরুত্বপূর্ণ বর্ণ জেনে নিন: নাসিক্য বর্ণ—ঙ, ঞ, ণ, ন, ম শিশধ্বনি– শ, ষ, স পরাশ্রিত বর্ণ– ং, ঃ,ঁ তাড়নজাত ধ্বনি– ড়, ঢ়
Read Moreশ ষ স হ কে উষ্ম ধ্বনি বলা হয় কেন? উষ্ম বর্ণ কাকে বলে?
যে ধ্বনি উচ্চারণের সময় আমরা শ্বাস যতক্ষণ খুশি রাখতে পারি, সে ধ্বনিগুলিকে বলা হয় উষ্মধ্বনি বা শিশধ্বনি। এ বর্ণ গুলি উচ্চারণের সময় শিশ দেওয়ার মতো শব্দ হয় যার ফলে এদেরকে শিশ ধ্বনিও বলা হয়। শ, ষ, স, এবং হ এই চারটি বর্ণকে উষ্ম বর্ণ বলে। এখানে উষ্ম অর্থ হলো নিঃশ্বাস। অর্থাৎ যেসব বর্ণ উচ্চারণের সময় শ্বাস যতক্ষণ থাকে ততক্ষণ উচ্চারণ করা যায়, তাদেরকে উষ্মবর্ণ/উষ্মধ্বনি বলা হয়। এখানে, শ, ষ, স— এ তিনিটি বর্ণে দ্যোতিত ধ্বনি অঘোষ অল্পপ্রাণ, আর হ ঘোষ মহাপ্রাণ ধ্বনি। আরো পড়ুন: ব্যাকরণ কি ব্যাখ্যা কর?
Read More