পতঙ্গ প্রাণীদের কিভাবে চেনা যায়?

পতঙ্গ প্রাণীদের কিভাবে চেনা যায়?

পতঙ্গ হলো আর্থ্রোপোডা পর্বের প্রাণী। পতঙ্গ বলতে কীট, পোকা(Insect) ইত্যাদিকে বোঝায়। পতঙ্গ, কীট বা পোকা চেনার সহজ উপায় হলো: এদের দেহের তিনটি পৃথক অঞ্চল রয়েছে মাথা, বক্ষ এবং পেট। এক জোড়া অ্যান্টেনা বিদ্যমান যা পোকার একটি প্রয়োজনীয় বৈশিষ্ট্য। পতঙ্গের/পোকার সাধারণত এক বা দুটি জোড়া ডানা থাকে। বেশিরভাগ পোকামাকড় ছোট হয়ে থাকে, সাধারণত ৬মিমি (০.২ ইঞ্চি) এর চেয়ে কম লম্বা হয়, যদিও আকারের পরিসীমা প্রশস্ত হয়। দেহের বিভিন্ন অঞ্চলে বিভক্ত থাকে এবং সন্ধিযুক্ত উপাঙ্গ রয়েছে। পোকামাকড়/কীটের দেহ কাইটিন সমৃদ্ধ শক্ত আবরণী দ্বারা আবৃত। পেকামাকড়/পতঙ্গ সাধারণত মাটিতে, পচে যাওয়া স্থানে, পাতায় ইত্যাদি…

Read More

হাইড্রা দ্বিস্তরী প্রাণী?

আত্মসমর্পণ দলিলে যৌথবাহিনীর পক্ষে কে স্বাক্ষর করেন?

হাইড্রা এর দেহ দুটি ভ্রূণীয় কোষস্তর দিয়ে গঠিত। দেহের বাইরের দিকের স্তরটিকে এক্টোডার্ম বলে এবং ভিতরের স্তরটিকে বলা হয় এন্ডোডার্ম। এই জন্যই এটিকে দ্বিস্তরী প্রাণী বলা হয়। এক্টোডার্ম কোষগুলো শিকার ধরা, আত্মরক্ষা, চলন ইত্যাদি কাজে অংশ নেয়। Related Article: হাইড্রা কোন পর্বের প্রাণী বিস্তারিত জেনে নিন?

Read More

হাইড্রা কোন পর্বের প্রাণী?

ক্যাটায়ন ও অ্যানায়ন এর পার্থক্য

হাইড্রা নিডারিয়া পর্বের প্রাণী। নিডারিয়া প্রাণীর পূর্ব নাম ছিল’সিলেন্টারেটা’। পৃথিবীর প্রায় সকল অঞ্চলে এই পর্বের প্রাণী দেখা যায়। এরা বেশিরভাগই সামুদ্রিক আবার কিছু প্রজাতি খাল, বিল, নদী, হ্রদ ইত্যাদিতে পাওয়া যায়। নিডারিয়া পর্বের প্রাণীর সাধারণ বেশিষ্ট্য হলো: এদের কোষগুলো সুবিন্যস্ত থাকে। দেহপ্রাচীর ছিদ্রযুক্ত নয়। পূর্ণাঙ্গ প্রাণীরা সচল প্রকৃতির। সিলেন্টেরন নামক দেহ গহ্বর বিদ্যমান। এদের দেহ দুটি ভ্রূণীয় কোষস্তর দিয়ে গঠিত। এস্টোডার্মে নিডোব্লাস্ট নামে এক বৈশিষ্ট্যপূর্ণ কোষ থাকে।

Read More

ICZN এর পূর্ণরুপ কি?

ICZN এর পূর্ণরুপ কি?

ICZN এর পূর্ণরুপ: International Code of Zoological Nomenclature. International Code of Zoological Nomenclature প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল ১৮৯5 সালে। এর কাজ হল আন্তর্জাতিক প্রাণিবিজ্ঞানের নামকরণ সংশোধন করা, পর্যায়ক্রমে এবং তা প্রকাশ করা। অর্থাৎ এই সংস্থাটি প্রাণিদের বৈজ্ঞানিক নামের সঠিক ব্যবহার সম্পর্কিত তথ্য তৈরি করে এবং প্রচারের মাধ্যমে প্রাণিবিদ্যা সংক্রান্ত সম্প্রদায়ের উপদেষ্টা এবং সালিশী হিসাবে কাজ করে। বিশ্বের সকল প্রাণীদের তাদের বৈশিষ্ট্য অনুযায়ী তাদের নামকরণ করার সংস্থাকেই ICZN বলে।

Read More

Spongilla কোন পর্বের প্রাণী?

অ্যামাইটোসিস কোষ বিভাজন কাকে বলে?

Spongilla হেলো পরিফেরা পর্বের প্রাণী। পরিফেরা পর্বের পাণীরা সাধারণত স্পঞ্জ নামে পরিচিত। এসকল প্রাণী পৃথিবীর সকলস্থানেই পাওয়া যায়। এ পর্বের প্রাণীরা বেশিরভাগই সামুদ্রিক; তবে কিছু প্রাণী স্বাদু পানিতেও বসবাস করে। পরিফেরা প্রাণীর সাধারণ বৈশিষ্ট্যঃ সরলতম বহুকোষী প্রাণী। দেহপ্রাচীর অসংখ্য ছিদ্রযুক্ত। দলবদ্ধভাবে বসাবাস করে। কোনো পৃথক সুগঠিত কলা, অঙ্গ ও তন্ত্র থাকে না।

Read More

মুরগি পক্ষিকুল শ্রেণির/শ্রেণীর অন্তর্গত কেন?

মুরগি পক্ষিকুল শ্রেণির/শ্রেণীর অন্তর্গত কেন?

গৃহপালিত পাখিদের মধ্যে মুরগি অনত্যম। মুরগি মাংশ ও ডিম উৎপাদন করে। মুরগির দেহ পালকের দ্বারা আবৃত। এদের দুটি ডানা, দুটি পা ও একটি চচ্ঞূ আছে। এরা উষ্ণ রক্তেরে প্রণী। মুরগির হাড় শক্ত, হালকা ও ফাঁপা। এদের ফুসফুসের সাথে বায়ুথলি বিদ্যমান। এসকল বৈশিষ্ট্যও পাখির মধ্যে রয়েছে; যার ফলে মুরগিকে পক্ষিকুল শ্রেণির অন্তর্গত করা হয়েছে। মুরগির অনেক জাত রয়েছে। যেমন: সোনালী লেগহর্ন অস্ট্রালর্প খাসাকি অস্ট্রেলিয়ান ল্যাংসহ্যান ব্র্যাকেল ব্ল্যাক শ্যামন কোচিন মিশরীয় ফাইওমি সাসেক্স আরো অনেক প্রজাতির মুরগির জাত রয়েছে। মুরগির কিছু জাত মাংশ আবার কিছু জাত ডিম উৎপাদনে বিখ্যাত।

Read More

ঝিনুক কোন পর্বের প্রাণী জেনে নিন?

ঝিনুক কোন পর্বের প্রাণী জেনে নিন?

ঝিনুক মলাস্কা পর্বের প্রাণী। ঝিনুক এর ইংরেজি Oyster. এরা দুই খোলকবিশিষ্ট অমেরুদন্ডী প্রাণী। ঝিনুকের পরিচিতিঃ ঝিনুকের দেহ নরম থাকে, তাদের নরম দেহটি শক্ত খোলস দ্বারা আবৃত থাকে। ঝিনুক পেশিবহুল পা দিয়ে চলাচল করে থাকে। ঝিনুকেরা ফুসফুস বা ফুলকার সাহায্যে শ্বসনকার্য চালায়। ঝিনুক সমুদ্রে এবং অল্প লবণাক্ত পানিতে পাওয়া যায়। ঝিনুককে খাবার হিসেবেও গ্রহণযোগ্য, প্রায় পঞ্চাশের বেশি প্রজাতির ঝিনুক খাবারেরযোগ্য। ঝিনুক সাধারণত খাল, বিল, নদী, নালা, হাওর, বাঁওড় ইত্যাদি স্থানে পাওয়া যায়। ঝিনুকের কিছু প্রজাতি আছে যেগুলো মুক্তা উৎপাদনের সক্ষম। আবার ঝিনুক থেকে চুন তৈরি হয়। অন্যান্য দেশে খাদ্য হিসেবে ঝিনুক…

Read More

ব্যাঙকে উভচর প্রাণী বলা হয় কেন?

ব্যাঙকে উভচর প্রাণী বলা হয় কেন?

ব্যাঙ তাদের জীবনের প্রথম পর্যায়ে সাধারণত পানিতে বসবাস করে এবং মাছের মতো বিশেষ ফুলকার সাহায্যে শ্বাসকার্য চালায়। কিন্ত যখন তাদের বয়স পরিনত হয়; তখন ব্যাঙ ডাঙায় বসবাস করে থাকে।  সুতরাং ব্যাঙ জলে ও স্থলে দুই জায়গায় বসবাস করার কারনে তাদেরকে উভচর প্রাণী বলা হয়। যেমন: যেমন: কুনোব্যাঙ ফুলকার সাহায্যে পানিতে মাছের মতো শ্বাস গ্রহণ করে এবং পরিনত বয়সে ডাঙ্গায় চলাচল করে। যেসব বৈশিষ্ট্যের কারণে কুনোব্যাঙকে উপভচর প্রাণী বলা হয়ঃ কুনোব্যাঙ এর দেহ আঁইশবিহীন থাকে এবং তাদের ত্বক নরম, পাতলা, ভেজা ও গ্রন্থি যুক্ত। কুনোব্যাঙ শীতল রক্তের প্রাণী। আবার এরা পানিতে…

Read More