বহুকোষী প্রাণীর পৌষ্টিক নালি এবং দেহ প্রাচীরের মধ্যবর্তী ফাঁকা স্থানকে সিলোম বলে। অর্থাৎ ত্রিস্তরী প্রাণীর ভ্রূনীয় পরিস্ফুটনের সময় মেসোডার্ম স্তর থেকে সৃষ্ট যে গহ্বর মেসোডার্মাল কোষে নির্মিত পেরিটোনিয়াম নামক ঝিল্লিতে আবৃত থাকে তাকে সিলোম বলে। এ সংজ্ঞা অনুযায়ী, দেহাভ্যন্তরীণ সব গহ্বরই সিলোম নয়। বরং সিলোম ছাড়াও বিভিন্ন ধরনের গহ্বর দেহের অভ্যন্তরে উপস্থিত। সিলোমের উপস্থিতির উপর নির্ভর করে, প্রাণীদের নিম্নোক্ত গোষ্ঠীভুক্ত করা হয়: অ্যাসিলোমেট স্যুডোসিলোমেট/অপ্রকৃত-সিলোমেট ইউসিলোমেট/প্রকৃত সিলোমেট Reference: জীববিজ্ঞান(গাজী আজমল ও গাজী আসমত)
Read MoreDay: April 10, 2020
হিমোসিল কি/হিমোসিল কাকে বলে?
রক্তপূর্ণ দেহ গহ্বরকে হিমোসিল বলে। যে প্রাণীগুলোতে হিমোসিল বিদ্যমান: প্রজাপতি, চিংড়ি, আরশোলা, কাঁকড়া ইত্যাদি। যেমন: প্রজাপতি যা আর্থ্রোপোডা পর্বের প্রাণী এবং এর দেহের রক্তপূর্ণ গহ্বর রয়েছে, অর্থাৎ দেহের রক্তপূর্ণ গহ্বর হিমোসিল নামে পরিচিত। আর্থ্রোপোডা পর্বের প্রাণীগুলো ডানার সাহায্যে উড়তে পারে।
Read Moreসিলেন্টেরন কি/সিলেন্টেরন কাকে বলে জেনে নিন?
নিডারিয়া পর্বের প্রাণীদের অর্থাৎ দেহপ্রাচীর দিয়ে ঘেরা দেহ গহ্বরকে বলা হয় সিলেন্টেরন। দ্বিস্তর ভ্রূণ বিশিষ্ট প্রাণীদেরকে নিডারিয়া বলা হয়। নিডারিয়া পর্বের নামকরণ করেন বিজ্ঞানী হাসচেক ১৮৮৮ সালে।
Read Moreঅরীয় প্রতিসম প্রাণী কি/অরীয় প্রতিসম প্রাণী কাকে বলে?
কোন প্রাণীর দেহকে যদি কেন্দ্রীয় লম্ব অক্ষ বরাবর কেটে সদৃশ দুইয়ের বেশি সংখ্যক অংশে ভাগ করা যায় তখন তাদেরকে অরীয় প্রতিসম প্রাণী বলে। অরীয় প্রতিসম প্রাণীর একটি উদাহরণ হলো: তারামাছ। তারা মাছের পাঁচটি সমান বাহু রয়েছে, যার ফলে এটিকে একাধিকবার বিভক্ত বা ভাগ করা যায়।
Read Moreকুমিরকে সরীসৃপ বলা হয় কেন?
কুমির বুকে ভর করে চলাচল করে। কুমিরের ত্বক শুষ্ক ও আঁইশযুক্ত থাকে। কুমিরের চার পায়েই পাঁচটি করে নখরযুক্ত আঙ্গুল আছে। অর্থাৎ সরীসৃপ শ্রেণির সকল বৈশিষ্ট্য কুমিরের সাথে সাদৃশ্যূর্ণ/বিদ্যমান হওয়াই তাকে সরীসৃপ বলা হয়। সরীসৃপ শ্রেণীর কিছু প্রাণীর নাম যথা; টিকটিকি সাপ কুমির টুয়াটারা কাউঠা কাছিম সরীসৃপ প্রাণীগুলো হলো Reptilia শ্রেণীর মেরুদন্ডী প্রাণীর।
Read More