সাধু ভাষার ব্যাকরণের নিয়ম অনেকটা সুনির্ধারিত এবং এর পদবিন্যাস সুনিয়ন্ত্রিত ও সুনির্দিষ্ট অনুকরণে পরিকল্পিত যে নতুন সর্বজনীন গদ্যরীতি বাংলা সাহিত্যে প্রবর্তিত হয়, তাকে সাধু ভাষা বলে। ‘সাধারণত গদ্য সাহিত্যে ব্যবহূত বাঙালা ভাষাকে সাধু ভাষা বলে।’ —ডক্টর সুনীতিকুমার চট্টোপাধ্যায় সাধু রীতির একটি উদাহরণঃ ‘উপন্যাসের অনুরূপ কোনো বস্তু আমাদের প্রাচীন সাহিত্যে খুঁজিয়া পাওয়া যায় না।’ সাধু রীতির বৈশিষ্ট্য সমূহঃ সাধু রীতি সুনির্ধারিত ব্যাকরণরীতি অনুসরণ করে। সাধু রীতির পদবিন্যাস সুনিয়ন্ত্রিত ও সুনির্দিষ্ট। এ রীতি গুরুগম্ভীর ও তৎসম শব্দবহুল। সাধু রীতি নাটকের সংলাপ ও বক্তৃতায় অনুপযোগী অর্থাৎ বক্তৃতা ও নাটকের সংলাপের জন্য সাধু ভাষা…
Read More