CNN এর পূর্ণরূপ হলো: Cable News Network. Cable News Network হলো এটি আমেরিকান নিউজ চ্যানেল যা 24 ঘণ্টা সংবাদ পরিষেবা সরবরাহ করে। CNN ১৯৮০ সালে টেড টার্নার দ্বারা প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। এটি ব্যবসা, প্রযুক্তি, বিনোদন, ক্রীড়া, ভ্রমণ এবং আবহাওয়ার সংবাদ সরবরাহ করে থাকে। ১৯৮০ সালে এটি চালু হওয়ার পরে, CNN যুক্তরাষ্ট্রে প্রথম টেলিভিশন চ্যানেল যা ২৪ ঘন্টা সংবাদ কভারেজ সরবরাহ করে। CNN এর আরো কিছু গরুত্বপূর্ণ পূর্ণরূপ: Convolutional Neural Network (Machine Learning) Competitive Neural Network Composite Network Node Clinton News Network Cellular Neural Network Certified Nephrology Nurse Croatian Nauseous News Chaotic…
Read MoreMonth: March 2021
নাবালক অংশীদার কাকে বলে বা নাবালক অংশীদার কি?
১৯৩২ সালের অংশীদারি আইনের ৩০ (১) ধারা অনুযায়ী কোনো নাবালক অংশীদারি ব্যবসায়ের অংশীদার বা সদস্য হতে পারে না। তবে সব অংশীদারের সম্মতিক্রমে কোনো নাবালক অংশীদারি ব্যবসায়ের মুনাফার অংশ দেওয়া যায়। তবে সে ক্ষেত্রে নাবালককে একজন সীমাবদ্ধ অংশীদার হিসেবে গণ্য করা হবে। অর্থাৎ নাবালকের দায় তার মূলধন দ্বারা সীমাবদ্ধ থাকবে। নাবালক অংশীদার এর বৈশিষ্ট্য কি কি? বাংলাদেশের আইন অনুযায়ী ১৮ বছরের কম ব্যক্তিকে নাবালক বলা হয়। একজন নাবালক অংশীদার এর দায় তার রক্ষিত মূলধন পর্যন্ত সীমাবদ্ধ থাকবে। নাবালক কোনো তৃতীয় পক্ষের নিকট দায়ী থাকবে না। চুক্তি অনুযায়ী নির্ধারিত হারে ব্যবসায় হতে…
Read Moreআচরণে অনুমিত অংশীদার কাকে বলে বা আচরণে অনুমিত অংশীদার কে?
কোন ব্যক্তি ব্যবসায়ের অংশীদার না হয়েও যদি তার আচার-আচারণে, কথাবার্তা বা অন্য কোন মাধ্যমে নিজেকে ব্যবসায়ের অংশীদার হিসেবে পরিচয় দেয় তবে তাকে আচরণে অনুমিত অংশীদার বলে। অর্থাৎ আচরণে অনুমিত অংশীদারগণ প্রকৃত অংশীদার না হয়েও তার আচার-আচরণে বা অন্য কোনো উপায়ে নিজেকে অংশীদার হিসেবে পরিচয় দেয়। এই অংশীদারের কর্মকাণ্ডের দ্বার প্রভাবিত হয়ে যদি কেউ ব্যবসায়ে ঋণ প্রদান করে বা কোনো ধরণের চুক্তি করে তাহলে আচরণে অনুমিত অংশীদার দায়বদ্ধ থকবে। আচরণে অনুমিত অংশীদার এর বৈশিষ্ট্য কি কি? অংশীদার না হয়েও তার আচাণের মাধ্যমে নিজেকে অংশীদার বলে পরিচয় দেয়। এরূপ অংশীদার দ্বারা কেউ…
Read Moreকর্মী অংশীদার কি বা কর্মী অংশীদার বলতে কি বুঝায়?
যে সকল অংশীদারগণ ব্যবসায়ে মূলধন বিনিয়োগ করে না কিন্তু নিজস্ব শ্রম ও দক্ষতাকে দিয়ে ব্যবসায় পরিচালনায় নিয়োজিত রাখে এবং বিনিময়ে লাভ বা ক্ষতিতে অংশগ্রহণ করে তাকে কর্মী অংশীদার বলা হয়। অর্থাৎ কর্মী অংশীদারগণ ব্যবসায়ে মূলধন বিনিয়োগ বা সরবরাহ করে না। তারা নিজেদের শ্রম ও দক্ষতা দিয়ে ব্যবসায় পরিচালনার কাজে নিয়োজিত থাকে। ব্যবসায়ের লাভ-লোকসানে অংশগ্রহণ করে থাকে। কর্মী অংশীদার এর বৈশিষ্ট্য কি কি? অংশীদারগণ ব্যবসায়ে মূলধন বিনিয়োগ করে না। তাদের শ্রম ও দক্ষতা দিয়ে ব্যবসায় পরিচালনার কাজে নিয়োজিত থাকে। লাভ-লোকসান বণ্টনে অংশগ্রহণ করেন। তাদের দায় অসীম থাকে।
Read Moreআপাতদৃষ্টিতে অংশীদার কাকে বলে বা আপাতদৃষ্টিতে অংশীদার কি?
যে সকল অংশীদারগণ ব্যবসায় থেকে অবসর গ্রহণ করার পরও তাদের মূলধন উত্তোলন না করে তা ঋণ হিসেবে ব্যবসায়ে জমা রাখেন এবং ব্যবসায় থেকে মুনাফার পরিবর্তে সুদ গ্রহণ করেন তাদেরকে আপাতদৃষ্টিতে অংশীদার বলা হয়। অর্থাৎ আপাতদৃষ্টিতে অংশীদারগণ ব্যবসায় থেকে অবসর গ্রহণ করার পরও মূলধন উত্তোলন করে না। তাদের মূলধন ঋণ হিসেবে ব্যবসায়ে জমা রাখে। আপাতদৃষ্টিতে অংশীদারগণ ব্যবসায়ের পাওনাদার হিসেবে বিবেচিত হয়। মূলত তারা ব্যবসায়ের ঋণধাতা বা ব্যবসায়ের পাওনাদার। আপাতদৃষ্টিতে অংশীদার এর বৈশিষ্ট্য কি কি? অংশীদারগণ ব্যবসায় হতে অবসর গ্রহণ করেন কিন্তু মূলধন উত্তোলন করে না। তাদের বিনিয়োগকৃত মূলধন ব্যবসায়ে ঋণ হিসেবে…
Read Moreনামমাত্র অংশীদার কাকে বলে বা নামমাত্র অংশীদার কি?
যে সকল অংশীদারগণ ব্যবসায়ে মূলধন বিনিয়োগ করে না, ব্যবসায়ের পরিচালনার কাজে অংশগ্রহণ করে না কিন্তু চুক্তি অনুযায়ী লাভের অংশ পায় বা নির্দিষ্ট অর্থের বিনিময়ে নিজের সুনাম ব্যবহার করার অনুমতি দেয় তখন তাকে নামমাত্র অংশীদার বলে। অর্থাৎ নামমাত্র অংশীদারগণ ব্যবসায়ে মূলধন সরবরাহ করে না আবার দৈনন্দিন কাজেও অংশগ্রহণ করেন না। শুধু তার নাম বা সুনাম ব্যবহার করার অনুমতি দেয়। নামমাত্র অংশীদারদের দায় সাধারণ অংশীদারদের মতো অসীম নয়। তবে যদি তৃতীয় পক্ষ তাকে অংশীদার মনে করে ঋণ দেয় এবং তা প্রমাণ করতে পারে তাহলে দেনার দায় নিতে হয়। নামমাত্র অংশীদার এর বৈশিষ্ট্য…
Read Moreনিষ্ক্রিয় অংশীদার কাকে বলে? নিষ্ক্রিয় বা ঘুমন্ত অংশীদার কাকে বলে?
যে সকল অংশীদারগণ চুক্তি অনুযায়ী ব্যবসায়ে মূলধন বিনিয়োগ করে কিন্তু ব্যবসায় ব্যবস্থাপনা ও পরিচালনার কাজে সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণ করে না তাকে নিষ্ক্রিয় অংশীদার বা ঘুমন্ত অংশীদার বলে। অর্থাৎ নিষ্ক্রিয় বা ঘুমন্ত অংশীদারগণ ব্যবসায়ে মূলধন বিনিয়োগ করে এবং চুক্তি অনুযায়ী লাভ-লোকসান বণ্টন করে। তাদের ব্যবসায় পরিচালনা করার অধিকার থাকা সত্ত্বেও তারা সক্রিয়ভাবে ব্যবসায় পরিচালনার কাজে অংশগ্রহণ করে না। নিষ্ক্রিয় অংশীদারগণ সাধারণ অংশীদারদের মত লাভ-লোকসান পায়। তাহলে বলা যায়, যে অংশীদারগণ চুক্তি অনুযায়ী ব্যবসায়ে মূলধন বিনিয়োগ ও লাভ-লোকসান ভাগ করে, কিন্তু অধিকার থাকা স্বত্ত্বেও ব্যবসায় পরিচালনার কাজে অংশগ্রহণ করে না তাকে ঘুমন্ত অংশীদার…
Read Moreসাধারণ অংশীদার কাকে বলে বা সাধারণ অংশীদার কি?
যে অংশীদারগণ ব্যবসায়ে মূলধন বিনিয়োগ করে এবং সক্রিয়ভাবে ব্যবসায় পরিচালনার কাজে অংশগ্রহণ করে, যাদের দায় অসীম থাকে, তাদেরকে সাধারণ অংশীদার বা সক্রিয় অংশীদার বলে। অর্থাৎ, সাধারণ অংশীদারগন ব্যবসায়ে মূলধন বিনিয়োগ করে এবং ব্যবসায় পরিচালনায় অংশগ্রহণ করে। এ অংশীদারদের দায় অসীম থাকে। তারা চুক্তি অনুযায়ী লাভ বা লোকসান ভাগ করে নেয়। যদি চুক্তিতে উল্লেখ থাকে তাহলে সাধারণ অংশীদারগণ ব্যবসায় পরিচালনার জন্য পারিশ্রমিক পায়। সাধারণ অংশীদারকে সক্রিয় অংশীদারও বলা হয়। কারণ সাধারণ অংশীদারগণ সংগঠনের ব্যবস্থাপনা ও পরিচালনায় সক্রিয়ভাবে অংশ গ্রহণ করে থাকে। সাধারণ অংশীদার এর বৈশিষ্ট্য কি কি? অংশীদারগণ ব্যবসায়ে মূলধন বিনিয়োগ…
Read Moreসীমিত অংশীদার কি বা সীমিত অংশীদার কাকে বলে?
যে অংশীদারি ব্যবসায়ে এক বা একাধিক অংশীদারদের দায় সীমাবদ্ধ থাকে তাকে সীমিত অংশীদার বলে। অর্থাৎ, অংশীদারি ব্যবসায়ে সকল অংশীদারদের দায় অসীম থাকে না বরং এক বা একাধিক অংশীদারদের দায় তাদের মূলধন দ্বারা সীমাবদ্ধ থাকে, তখন তাকে সীমিত অংশীদার বা সীমাবদ্ধ অংশীদার বলা হয়। এক কথায়, চুক্তি অনুযায়ী বা আইনগতভাবে যদি কোনো অংশীদারের দায় সীমাবদ্ধ থাকে তাকেই সীমিত অংশীদার বলে। যেসকল অংশীদারদের দায় সীমিত তারা ব্যবসায় পরিচালনায় অংশগ্রহণ করতে পারে না। সীমিত অংশীদারি আইন কত সালের? সীমিত অংশীদারি ব্যবসায়ের আদি ভূমি হলো ইংল্যান্ডে। সীমিত অংশীদারি ব্যবসায় গঠিত, পরিচালিত ও নিয়ন্ত্রিত হয়…
Read Moreঅংশীদারি ব্যবসায় কি? অংশীদারি ব্যবসায়ের বৈশিষ্ট্য, সুবিধা ও অসুবিধা কি কি?
চুক্তিবদ্ধ সম্পর্কের ভিত্তিতে দুই বা ততোধিক ব্যক্তি কর্তৃক গঠিত ও পরিচালিত ব্যবসায়কে অংশীদারি ব্যবসায় বলে। অংশীদারি ব্যবসায়ের মূল ভিত্তি হলো চুক্তি। অর্থাৎ একাধিক ব্যক্তি স্বেচ্ছায় মিলিত হয়ে মুনাফা অর্জনের উদ্দেশ্যে চুক্তিবদ্ধ সম্পর্কেক ভিত্তিতে যে ব্যবসায় পরিচালনা করে তাকেই অংশীদারি ব্যবসায় বলে। অংশীদারি ব্যবসায়ের মূল ভিত্তি কি? চুক্তি অংশীদারি ব্যবসায়ের মূল ভিত্তি। অংশীদারদের মধ্যকার চুক্তির বিষয়বস্তু যে দলিলে লিপিবদ্ধ করা হয় তাকে অংশীদারি চুক্তিপত্র বলা হয়। অংশীদারি চুক্তিপত্রে অংশীদারি ব্যবসায় পরিচালনার ভবিষ্যৎ দিক-নির্দেশক হিসাবে কাজ করে। অংশীদারি ব্যবসায়ের চুক্তিপত্র এমনভাবে নির্ধারণ করা উচিত যেন ভবিষ্যতের সম্ভাব্য সকল সমস্যার সমাধান পাওয়া যায়।…
Read More