বাংলাদেশে বহাল ১৯৩২ সালের অংশীদারি আইনের ৩৯ ধারায় অনুযায়ী; “সকল অংশীদারের মধ্যকার অংশীদারি সম্পর্কের বিলুপ্তিকে অংশীদারি ব্যবসায়ের বিলোপসাধন বলে” অর্থাৎ অংশীদারি ব্যবসায়ের বিলোপসাধন বলতে ব্যবসায়ের অংশীদারদের মধ্যকার সম্পর্ক, ব্যবসায়ের বিষয়-সম্পত্তি ও দেনা পাওনার সার্বিক নিষ্পত্তিকে বুঝায়। এককথায়, সকল অংশীদারদের মধ্যকার চুক্তিবদ্ধ সম্পর্কের বিলুপ্তিকেই অংশীদারি ব্যবসায়ের বিলোপসাধন বলা হয়। অংশীদারি ব্যবসায়ের বিলোপ সাধন পদ্ধতি: বাংলাদেশে বহাল ১৯৩২ সালের অংশীদারি আইনের ৩৯ ধারার মতে অংশীদারি ব্যবসায় বিলোপ সাধন ৫ ভাবে হতে পারে। যথা: সকল অংশীদারের সম্মতিক্রমে বিলোপসাধন (অংশীদারি আইনের ৪০ ধারা অনুযায়ী) বাধ্যতামূলক বিলোপসাধন (অংশীদারি আইনের ৪১ ধারা অনুযায়ী) বিশেষ ঘটনা সাপেক্ষে…
Read MoreDay: March 27, 2021
অংশীদারি চুক্তিপত্র কি বা অংশীদারি চুক্তিপত্র কাকে বলে?
অংশীদারি ব্যবসায়ের অংশীদারদের মধ্যকার চুক্তির বিষয়সমূহ যে দলিলে উল্লেখ বা লিপিবদ্ধ করে, তাকে অংশীদার চুক্তিপত্র বলে। বাংলাদেশে বহাল ১৯৩২ সালের অংশীদারি আইনের ৫ ধারার মতে, “অংশীদারি সম্পর্ক সৃষ্টি হয় চুক্তি থেকে, সামাজিক মর্যাদা থেকে নয়”। অংশীদারি চুক্তিপত্র অনুযায়ী অংশীদারি ব্যবসায় পরিচালনা ও নিয়ন্ত্রন করা হয়। অর্থাৎ চুক্তিপত্র অংশীদারি ব্যবসায়ের ভবিষ্যৎ দিক-নির্দেশক হিসেবে কাজ করে। চুক্তিতে অংশীদারি ব্যবসায়ের ভবিষ্যত সমস্যার সমাধান করার প্রয়োজনীয় সকল করণীয়সমূহ নির্ধারণ করা হয়। অংশীদারি ব্যবসায়ের চুক্তি মৌখিক, লিখিত, নিবন্ধিত ও অনিবন্ধিত হতে পারে। অংশীদারি চুক্তিপত্র লিখিত হতে হবে তার কোনো আবশ্যকতা নেই। তবে ব্যবসায়ের ভবিষ্যত সমস্যার…
Read More