ফিলিপাইন এর কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নাম হলো: Bangko Sentral ng Pilipinas. ফিলিপাইনের কেন্দ্রীয় ব্যাংকটি( Bangko Sentral ng Pilipinas ) ৩ জুলাই ১৯৯৩ সাল এ প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। এটি ফিলিপাইনের সর্বোচ্চ আর্থিক কর্তৃপক্ষ। অন্যান্য সকল কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ন্যায়ও এই ব্যাংকটি দেশে মুদ্রা ইস্যু করে, বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ পরিচালনা করে এবং আর্থিক স্থিতিশীলতা বজায় রাখার জন্য দায়বদ্ধ থাকে। প্রত্যেকটি কেন্দ্রীয় ব্যাংক তার নিজস্ব দেশে নোট ইস্যু করার একচেটিয়া ক্ষমতা রাখে। এর মূল করণ হলো, অভিন্নতা, সঠিক নিয়ন্ত্রণ, স্থিতিস্থাপকতা, তদারকি এবং জনগনের জীবনমান আরও সহজতর করার স্বার্থে কেন্দ্রীয় ব্যাংককে নোট-ইস্যুর একচেটিয়া অধিকার দেওয়া হয়েছে। এভাবেই…
Read MoreMonth: September 2020
সিঙ্গাপুরের কেন্দ্রীয় ব্যাংক নাম কি?
সিঙ্গাপুরের কেন্দ্রীয় ব্যাংক নাম Monetary Authority of Singapore(MAS). Monetary Authority of Singapore(MAS) কেন্দ্রীয় ব্যাংকটি ১৯৭১ সালে সিঙ্গাপুর সরকারের ব্যাংকার হিসাবে কাজ করার জন্য প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। বর্তমানে ব্যাংকটি সিঙ্গাপুরের কেন্দ্রীয় ব্যাংক এবং আর্থিক নিয়ন্ত্রক কর্তৃপক্ষ। ব্যাংকটি দেশে মুদ্রা জারি করে, অর্থ সরবরাহ করে এবং দেশে বিভিন্ন সুদের হার নিয়ন্ত্রণ করে। এগুলি ছাড়াও কেন্দ্রীয় ব্যাংকটি দেশের সমস্ত বাণিজ্যিক ব্যাংকের কার্যক্রম নিয়ন্ত্রণ করে এবং পরিচালনা করে। একটি কেন্দ্রীয় ব্যাংক কোনও দেশের আর্থিক ও ব্যাংকিং ব্যবস্থায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। অর্থনীতির ক্ষেত্রগুলিকে সহায়তা করার জন্য স্থিতিশীল, প্রগতিশীল এবং বৈচিত্রপূর্ণ আর্থিক সেক্টর বিকাশ করার জন্য…
Read Moreইন্দোনেশিয়ার কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নাম কি?
ইন্দোনেশিয়ার কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নাম হলো Bank Indonesia/ব্যাংক ইন্দোনেশিয়া। জাভাসচে ব্যাঙ্কের জাতীয়করণ থেকে ১৯৫৩ সালের ১ জুলাই ব্যাংক ইন্দোনেশিয়া প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। ইন্দোনেশিয়া ব্যাংকটি অন্যান্য কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ন্যায় দেশে মুদ্রা ইস্যু করে, অর্থ সরবরাহ করে এবং একটি দেশে বিভিন্ন সুদের হার নিয়ন্ত্রণ করে। দেশের অভ্যন্তরে মূল্যের স্থিতিশীলতা নিশ্চিত করা এবং ইন্দোনেশিয়ার পক্ষে সর্বোত্তম অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি এবং উন্নয়নের জন্য অনুকূল একটি অর্থনৈতিক পরিবেশ তৈরি করা এ ব্যাংকটির উদ্দেশ্য। আমরা জানি যে, একটি কেন্দ্রীয় ব্যাংক বৈদেশিক মুদ্রার বাজারসহ আর্থিক বাজারগুলি আরও গভীর ও জোরদার করার উদ্যোগ বাস্তবায়নে এটি গুরুত্বপূর্ণ কার্যকরী ভূমিকা পালন করে। তাছাড়া,…
Read Moreওষ্ঠ বর্ণ কোনগুলো?
ওষ্ঠ বর্ণ গুলো হলো: প, ফ, ব, ভ, ম। উচ্চারণস্থান অনুযায়ী এ বর্ণগুলোকে ওষ্ঠ্য বর্ণ বলে।
Read Moreঅগ্র দন্তমূল বর্ণ কোনগুলি?
অগ্র দন্তমূল বর্ণ গুলি হলো: ত, থ, দ, ধ, ন, ল, স। উচ্চারণস্থান অনুযায়ী এ বর্ণগুলো হলো দন্ত্য বর্ণ।
Read Moreপশ্চাৎ দন্তমূলীয় বর্ণ কোনগুলি?
পশ্চাৎ দন্তমূলীয় বর্ণ গুলি হলো: ট, ঠ, ড, ঢ, ণ, ষ, র, ড়, ঢ়। উচ্চারণস্থান অনুযায়ী এ বর্ণসমূহকে মূর্ধন্য বা পশ্চাৎ দন্তমূলীয় বর্ণ বলে। সুতরাং; ট বর্গের বর্ণগুলো পশ্চাৎ দন্তমূলীয়।
Read Moreতালব্য বর্ণ কোনগুলো?
তালব্য বর্ণ গুলো হলো: চ, ছ, জ, ঝ, ঞ, শ, য, য়। উচ্চারণস্থান অনুযায়ী এ বর্ণসমূহকে তালব্য বর্ণ বলে। অর্থাৎ, যেসব ধ্বনির উচ্চারণস্থান তালু তাদেরকে তালব্য ধ্বনি বলে।
Read Moreক বর্গীয় বর্ণ কোনগুলি?
ক বর্গীয় বর্ণ হলো: ক, খ, গ, ঘ, ঙ। এগুলো ধ্বনি হিসেবে কন্ঠ্য ধ্বনি এবং বর্ণ হিসেবে ’ক’ বর্গীয় বর্ণ। ক, খ, গ, ঘ, ঙ এ বর্ণগুলো উচ্চারণস্থান অনুযায়ী নাম হলো কণ্ঠ্য বা জিহবামূলীয় বর্ণ।
Read Moreজার্মানির কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নাম কি?
জার্মানির কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নাম Central Bank of Germany/Deutsche Bundesbank. Central Bank of Germany/Deutsche Bundesbank ১৯৫৭ সালের বুন্দেসব্যাঙ্ক আইনের মাধ্যমে স্বায়ত্তশাসিত বুন্দেসব্যাঙ্কে রূপান্তরিত হয়। এই ব্যাংকটি সম্পূর্ণ সরকারি মালিকানাধীন একটি প্রতিষ্ঠান। অন্যান্য সকল কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ন্যায় এই ব্যাংকটিও জার্মানির আর্থিক নীতি নির্ধারন করেন এবং সম্পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ রাখে, তাছাড়াও দেশের মুদ্রা ইস্যু করা, মুদ্রাস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ করা সহ দেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিকে সহায়তা করে থাকে। আমরা জানি যে; প্রত্যেকটি কেন্দ্রীয় ব্যাংক তার নিজস্ব দেশে নোট ইস্যু করার একচেটিয়া ক্ষমতা রাখে। এর মূল করণ হলো, অভিন্নতা, সঠিক নিয়ন্ত্রণ, স্থিতিস্থাপকতা, তদারকি এবং জনগনের জীবনমান আরও সহজতর…
Read Moreইতালির কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নাম কি?
ইতালির কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নাম Bank of Italy/Banca d’ Italia. ব্যাংক অব ইতালি হল ইতালি প্রজাতন্ত্রের কেন্দ্রীয় ব্যাংক। এটি রোমের নাজিওনালে হয়ে প্যালাজো কোচে অবস্থিত। ইতালির কেন্দ্রীয় ব্যাংকটি ১৮৯৩ সালে তিনটি বড় ব্যাংকের সংমিশ্রণে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। এই ব্যাংকটি অন্যান্য কেন্দ্রীয় ব্যাংকের মতো দেশে মুদ্রা ইস্যু করে, অর্থ সরবরাহ করে, দেশের অর্থনৈতিক অবস্থা পরিচালনা ও নিয়ন্ত্রন করে। দেশের আর্থিক সার্বভৌমত্ব এবং অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা বজায় রাখার কাজ করে থাকে। কেন্টের মতে, “কেন্দ্রীয় ব্যাংক এমন একটি সংস্থারূপে সংজ্ঞায়িত হতে পারে যা সাধারণ জনকল্যাণের স্বার্থে অর্থের পরিমাণ বৃদ্ধি এবং সংকোচন পরিচালনার দায়িত্বে নিযুক্ত হয়।”
Read More