উপগ্রহ কি বা উপগ্রহ কাকে বলে/Satellite কাকে বলে?

উপগ্রহ কি বা উপগ্রহ কাকে বলে/Satellite কাকে বলে?

উপগ্রহ হলো এমন বস্তু যা অন্য গ্রহকে প্রদক্ষিণ করে। প্রাকৃতিক ও কৃত্রিম দুই ধরনের উপগ্রহ রয়েছে যেমন: চাঁদ একটি প্রাকৃতিক উপগ্রহ। অন্যদিকে কৃত্রিম উপগ্রহগুলো মানুষের তৈরি যেগুলো আবহাওয়া, যোগাযোগ এবং বিভিন্ন গবেষণার কাজে ব্যবহৃত হয়। সুতরাং, উপগ্রহ হলো একটি বস্তু যা অন্য গ্রহের চারদিকে প্রদক্ষিণ করে। উপগ্রহগুলি প্রাকৃতিক ও কৃত্রিম হতে পারে। কৃত্রিম উপগ্রহগুলো সাধারণত আবহাওয়ার পূর্বাভাস, টেলিভিশন সম্প্রচার, রেডিও যোগাযোগ, ইন্টারনেট যোগাযোগ এবং গ্লোবাল পজিশনিং সিস্টেম, (জিপিএস) এর মতো বিভিন্ন উদ্দেশ্যে ব্যবহৃত হয়ে থাকে। সোভিয়েত ইউনিয়ন বিশ্বের প্রথম কৃত্রিম উপগ্রহ স্পুটনিকের উদ্বোধন করেছিল। উপগ্রহ এর সুবিধাসমূহঃ উপগ্রহগুলোর মাধ্যমে মোবাইল…

Read More

চাঁদ ও কৃত্রিম উপগ্রহের পার্থক্য কি?

চাঁদ ও কৃত্রিম উপগ্রহের পার্থক্য কি?

চাঁদ হলো প্রাকৃতিকভাবে সৃষ্ট উপগ্রহ অন্যদিকে কৃত্রিম উপগ্রহ মানবসৃষ্ট বা মানুষের তৈরি যন্ত্র।  আসুন জেনে নেই উপগ্রহ কাকে বলে?  উপগ্রহ হলো যারা গ্রহকে কেন্দ্র করে ঘোরে তাদেরকেই উপগ্রহ বলা হয়। যেমন: চাঁদ পৃথিবীকে কেন্দ্র করে ঘোরে তাই চাঁদ একটি উপগ্রহ। আমরা প্রায় সকলেই জানি যে, পৃতিবীকে কেন্দ্র করে একটি গ্রহ ঘোরে আর সেটি হলো চাঁদ। চাঁদ ও কৃত্রিম উপগ্রহের পার্থক্য নিম্নরুপ: চাঁদ কৃত্রিম উপগ্রহ চাঁদ প্রাকৃতিকভাবে সৃষ্ট উপগ্রহ, এটি পৃথিবীর চারদিকে ঘূর্ণায়মান। আবহাওয়া, গবেষণা এবং যোগাযোগের জন্য নির্দিষ্ট কক্ষপথে স্থাপিত এক ধরনের বস্তু বা মেশিনকে কৃত্রিম উপগ্রহ বলে। মহাজাগতিক মেঘ…

Read More

মহাশূন্য কি বা মহাশূন্য কাকে বলে?

মহাশূন্য কি বা মহাশূন্য কাকে বলে?

মহাশূন্য হলো পৃথিবীর বায়ুবণ্ডলের বাহিরে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা মহাবিশ্বের সমস্ত কিছুই, যেমন: গ্রহ, নক্ষত্র, ছায়াপথ এবং গ্যালাক্সি ইত্যাদির মাঝখানে ফাঁকা স্থান বা খালি জায়গা বিদ্যমান রয়েছে এই খালি জায়গা বা ফাঁকা স্থানকে মহাশূন্য বলে। বিজ্ঞানীরা বলে থাকেন পৃথিবীর বায়ুমণ্ডল যেখানে শেষ সেখান থেকেই মহাশূন্য শুরু। মহাশূন্য খুবই বিস্ময়কর যেমন: আপনি যদি মহাশূন্যে কথা বা চিৎকার করেন, আপনার কথা বা চিৎকার আপনার পাশে থাকা কেই শুনতে পারবে না। কারণ মহাশূন্যে কোন বায়ু নেই। এটি একটি শূন্যস্থান বা ফাঁকা স্থান। আর শব্দ তরঙ্গ শূন্যতার মধ্য দিয়ে ভ্রমণ করতে পারে না। স্পেস বা…

Read More

মহাবিশ্ব কি বা মহাবিশ্ব কাকে বলে?

মহাবিশ্ব কি বা মহাবিশ্ব কাকে বলে?

পৃথিবী, চাঁদ, সূর্য, দূর-দূরান্তের অসংখ্য গ্রহ-নক্ষত্র, ধূমকেতু, গ্যালাক্সি, দেখা ও অদেখা যা কিছু আছে সবকিছু নিয়েই মহাবিশ্ব। মহাবিশ্বে কত লক্ষকোটি গ্রহ-নক্ষত্র রয়েছে তা আমাদের জানার বাহিরে। বেশিরভাগ জ্যোতির্বিদরা মনে করেন যে মহাবিশ্বটি বিগ ব্যাং নামক একটি ইভেন্টের সময় গঠিত হয়েছিল – একটি বিশাল বিস্ফোরণ যা ১০ থেকে ২০ বিলিয়ন বছর আগে ঘটেছিল। বিজ্ঞানীরা এই সময়টিকেই বিগ ব্যাং বলে থাকেন। মহাবিশ্ব অবিশ্বাস্যভাবে বিশাল। মহাবিশ্বে কোটি কোটি ছায়াপথ রয়েছে, যার প্রতিটিতে মিলিয়ন বা বিলিয়ন তারা রয়েছে। তারা এবং গ্যালাক্সির মধ্যে স্থানটি মূলত খালি স্থান যেটাকে আমরা বলি মহাশূন্য।

Read More

কৃত্রিম উপগ্রহ কাকে বলে/কি? কৃত্রিম উপগ্রহের ব্যবহার কি কি?

কৃত্রিম উপগ্রহ কাকে বলে/কি? কৃত্রিম উপগ্রহের ব্যবহার কি কি?

কৃত্রিম উপগ্রহ হলো মানব নির্মিত বস্তু যা সৌরজগতের পৃথিবী এবং অন্যান্য গ্রহকে প্রদক্ষিন করে। কৃত্রিম উপগ্রহগুলি সাধারণত যোগাযোগ, আবহাওয়ার পূর্বাভাস, দূরবর্তী সেন্সিং এবং গবেষণা, সামরিক বা বৈশ্বিক অবস্থানের উদ্দেশ্যে ব্যবহৃত হয়। উপগ্রহ বা স্যাটেলাইট কাকে বলে? যে কোনও বস্তু গ্রহের চারপাশে ঘোরে বা প্রদক্ষিন করে তাকে স্যাটেলাইট বলে। আমাদের সৌরজগতের চারপাশে অসংখ্য গ্রহ ঘুরে বা পদক্ষিন করে এ সবগুলোকে উপগ্রহ স্যাটেলাইট/উপগ্রহ বলে। যেমন: পৃথিবী এবং চাঁদ প্রাকৃতিক উপগ্রহের উদাহরণ। আর মানুষের তৈরি মেশিনগুলি যা পৃথিবীর চারদিকে ঘোরে তাকে কৃত্রিম উপগ্রহ বলে থাকে। হাজার হাজার কৃত্রিম, বা মানবসৃষ্ট, উপগ্রহ পৃথিবীর চারপাশে…

Read More

উত্তল লেন্স কি বা উত্তল লেন্স কাকে বলে?

উত্তল লেন্স কি বা উত্তল লেন্স কাকে বলে?

উত্তল লেন্স মাঝখানে তুলনামূলকভাবে পুরু এবং উপরের এবং নিম্ন প্রান্তে পাতলা অর্থাৎ যে লেন্সের মধ্যভাগ পুরু এবং এর প্রান্তভাগ সরু তাকেই উত্তল বলে। সুতরাং, উত্তল লেন্স একটি লেন্স যা আলোর রশ্মিকে রূপান্তর করে যা এর প্রধান অক্ষের সাথে সমান্তরালভাবে ভ্রমণ করে। অর্থাৎ এই লেন্স কোন নির্দিষ্ট বিন্দুতে আলোক রশ্মিকে একত্রিত করে, এটি তার মধ্য দিয়ে ভ্রমণ করে। উত্তল লেন্স এর ব্যবহার: উত্তল লেন্সগুলির সর্বাধিক সাধারণ ব্যবহার একটি ম্যাগনিফাইং গ্লাসে। ক্যামেরায়ও উত্তল লেন্স ব্যবহার করে থাকে। চোখের চশমাতে উত্তল লেন্সের ব্যবহার করা হয়।

Read More

আইরিশ কি বা আইরিশ কাকে বলে?

আইরিশ কি বা আইরিশ কাকে বলে?

আইরিশ হলো কর্ণিয়ার ঠিক পিছনে অবস্থিত একটি অস্বচ্ছ পর্দা। পর্দাটি স্থান ও  লোকবিশেষে বিভিন্ন রংয়ের হয়, যেমন: সবুজ, নীল, বাদামী, ধূসর, বেগুনি বা গোলাপী ইত্যাদি। নিচের ছবিটি লক্ষ্য করুন:

Read More

অক্ষিপট কি বা অক্ষিপট কাকে বলে?

অক্ষিপট কি

অক্ষিপট বা রেটিনা হলো অক্ষিগোলকের পিছনে অবস্থিত একটি ইষদচ্ছ গোলাপি আলোকগ্রাহী পর্দা। অক্ষিপদ/রেটিনা আলোকে স্নায়ু সংকেতে রূপান্তরিত করে। এই রূপান্তর ছাড়া, আলো যে চোখের উপর দৃষ্টি নিবদ্ধ করে তা আমাদের পরিবেশে নেভিগেট এবং হেরফেরের করতে পারব না। রেটিনা ক্যামেরা ফিল্মের মতো অনেক কাজ করে। এটি হালকা বস্তুগুলি প্রতিবিম্বিত করে তৈরি করা ভিজ্যুয়াল তথ্য গ্রহণ করে এবং সেই তথ্যকে একটি চিত্রে রূপান্তর করে। এরপরে এটি অপটিক স্নায়ুর মাধ্যমে মস্তিষ্কে সেই চিত্রটি সঞ্চারিত করে থাক। রেটিনার এই কার্যকারিতার জন্যই আমরা দেখতে পাই। রেটিনা উচ্চতর বিশেষায়িত কোষ দ্বারা তৈরি যা আলোর প্রতিক্রিয়া জানাতে…

Read More

রেটিনা কি বা রেটিনা কাকে বলে?

অক্ষিপট কি

রেটিন হলো চক্ষু লেন্সের পেছনের দিকে অবস্থিত অক্ষিগোলকের ভিতরের পৃষ্টে গোলাপী রঙের ইষদচ্ছ আলোকসংবেদন আবরণ। অর্থাৎ রেটিনা চোখের পিছনের একটি হালকা সংবেদনশীল স্তর। রেটিনা ক্যামেরার ফিল্মের মতো কাজ করে, ফটোরেসেপ্টরের মাধ্যমে চিত্রটি ক্যাপচার করে। সেখান থেকে রেটিনার হাতে ধরা সিগন্যাল বা “ছবি” অপটিক স্নায়ুর মাধ্যমে মস্তিষ্কের ভিজ্যুয়াল সেন্টারে প্রেরণ করা হয় যাতে আমরা যা দেখি তা ব্যাখ্যা করতে পারি।

Read More

ম্যাগনিফাইং গ্লাস কাকে বলে | ম্যাগনিফাইং গ্লাস এর ব্যবহার?

ম্যাগনিফাইং গ্লাস কাকে বলে | ম্যাগনিফাইং গ্লাস এর ব্যবহার?

ম্যাগনিফাইং গ্লাস হল একটি লেন্স যার মাধ্যমে জিনিসগুলি আরও বড় আকারের করে তুলতে ব্যবহার করা যায়, যাতে আপনি এগুলি আরও ভাল দেখতে পারেন। ম্যাগনিফাইং গ্লাসে উত্তল লেন্স ব্যহার করা হয়। রজার বেকন (১২১৪-১২৯২) ম্যাগনিফাইং গ্লাসের আবিষ্কার করেন। তিনি অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন প্রভাষক ছিলেন যিনি আয়না নিয়ে অনেক পরীক্ষা-নিরীক্ষা করেছিলেন। ম্যাগনিফাইং গ্লাসে উত্তল আকৃতির কাঁচ বা প্লাস্টিকের একটি অংশ থাকে। বিষয়টিকে ফোকাসে রাখার জন্য এটি চোখ এবং বস্তুর মধ্যে সঠিক দূরত্বে রাখা উচিত। ম্যাগনিফাইং গ্লাসে সাধারণত একটি হ্যান্ডেল দেয় যা ব্যবহারকারীকে একটি আরামদায়ক দূরত্বে লেন্স ধরে রাখতে এবং লেন্সটিকে তার কেন্দ্রিক…

Read More