মহাশূন্য হলো পৃথিবীর বায়ুবণ্ডলের বাহিরে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা মহাবিশ্বের সমস্ত কিছুই, যেমন: গ্রহ, নক্ষত্র, ছায়াপথ এবং গ্যালাক্সি ইত্যাদির মাঝখানে ফাঁকা স্থান বা খালি জায়গা বিদ্যমান রয়েছে এই খালি জায়গা বা ফাঁকা স্থানকে মহাশূন্য বলে। বিজ্ঞানীরা বলে থাকেন পৃথিবীর বায়ুমণ্ডল যেখানে শেষ সেখান থেকেই মহাশূন্য শুরু। মহাশূন্য খুবই বিস্ময়কর যেমন: আপনি যদি মহাশূন্যে কথা বা চিৎকার করেন, আপনার কথা বা চিৎকার আপনার পাশে থাকা কেই শুনতে পারবে না। কারণ মহাশূন্যে কোন বায়ু নেই। এটি একটি শূন্যস্থান বা ফাঁকা স্থান। আর শব্দ তরঙ্গ শূন্যতার মধ্য দিয়ে ভ্রমণ করতে পারে না। স্পেস বা…
Read MoreDay: July 14, 2020
মহাবিশ্ব কি বা মহাবিশ্ব কাকে বলে?
পৃথিবী, চাঁদ, সূর্য, দূর-দূরান্তের অসংখ্য গ্রহ-নক্ষত্র, ধূমকেতু, গ্যালাক্সি, দেখা ও অদেখা যা কিছু আছে সবকিছু নিয়েই মহাবিশ্ব। মহাবিশ্বে কত লক্ষকোটি গ্রহ-নক্ষত্র রয়েছে তা আমাদের জানার বাহিরে। বেশিরভাগ জ্যোতির্বিদরা মনে করেন যে মহাবিশ্বটি বিগ ব্যাং নামক একটি ইভেন্টের সময় গঠিত হয়েছিল – একটি বিশাল বিস্ফোরণ যা ১০ থেকে ২০ বিলিয়ন বছর আগে ঘটেছিল। বিজ্ঞানীরা এই সময়টিকেই বিগ ব্যাং বলে থাকেন। মহাবিশ্ব অবিশ্বাস্যভাবে বিশাল। মহাবিশ্বে কোটি কোটি ছায়াপথ রয়েছে, যার প্রতিটিতে মিলিয়ন বা বিলিয়ন তারা রয়েছে। তারা এবং গ্যালাক্সির মধ্যে স্থানটি মূলত খালি স্থান যেটাকে আমরা বলি মহাশূন্য।
Read Moreকৃত্রিম উপগ্রহ কাকে বলে/কি? কৃত্রিম উপগ্রহের ব্যবহার কি কি?
কৃত্রিম উপগ্রহ হলো মানব নির্মিত বস্তু যা সৌরজগতের পৃথিবী এবং অন্যান্য গ্রহকে প্রদক্ষিন করে। কৃত্রিম উপগ্রহগুলি সাধারণত যোগাযোগ, আবহাওয়ার পূর্বাভাস, দূরবর্তী সেন্সিং এবং গবেষণা, সামরিক বা বৈশ্বিক অবস্থানের উদ্দেশ্যে ব্যবহৃত হয়। উপগ্রহ বা স্যাটেলাইট কাকে বলে? যে কোনও বস্তু গ্রহের চারপাশে ঘোরে বা প্রদক্ষিন করে তাকে স্যাটেলাইট বলে। আমাদের সৌরজগতের চারপাশে অসংখ্য গ্রহ ঘুরে বা পদক্ষিন করে এ সবগুলোকে উপগ্রহ স্যাটেলাইট/উপগ্রহ বলে। যেমন: পৃথিবী এবং চাঁদ প্রাকৃতিক উপগ্রহের উদাহরণ। আর মানুষের তৈরি মেশিনগুলি যা পৃথিবীর চারদিকে ঘোরে তাকে কৃত্রিম উপগ্রহ বলে থাকে। হাজার হাজার কৃত্রিম, বা মানবসৃষ্ট, উপগ্রহ পৃথিবীর চারপাশে…
Read More