পর্তুগিজ ভাষা থেকে বাংলা ভাষায় আগত শব্দগুলি নিচের তালিকায় দেওয়া হলোঃ আনারস আলমারি আলপিন গির্জা গুদাম চাবি পাউরুটি পাদ্রি বালতি কেদারা কামরা বোতল জানালা আয়া বোতাম কামিজ গামলা কপি (বাঁধাকপি) মর্মর কাজু সায়া পিপা পিরিচ ফিতা ক্রুশ সাবান সালোয়ার তোয়ালে সন্ত বিধবা যিশু তামাক ইংরেজ জাম্বুরা চুরুট পেঁপে খ্রিস্টান সালসা বারান্দা নিলাম মস্করা ইস্ত্রি আলকাতরা বোমা নোঙর বয়াম বেহালা পেয়ারা গরাদ ইস্পাত মাস্তুল কর্নেল ফালতু বয়া পেরেক মিস্ত্রি জুয়া বুরুশ রশিদ টাংকি বাসন আতা ফর্মা কেরানি পিস্তল টুপি পরাত( বড়ো থালাবিশেষ) পাচার আচার নোনা কাবাব সেমিজ মার্কা এনতার ইস্তিরি কাতান…
Read MoreDay: June 20, 2020
চলিত রীতির বৈশিষ্ট্য কি কি | চলিত রীতি সম্পর্কিত প্রশ্ন ও উত্তর?
চলিত ভাষা কাকে বলে? নির্দিষ্ট অঞ্চলে একটি নির্দিষ্ট এলাকার শিক্ষিত ও শিষ্টজনের মৌখিক ভাষাকে মান ধরে চলিত ভাষা হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া হয়। অর্থাৎ বিভিন্ন অঞ্চলের উপভাষার কথ্য রীতি সমন্বয়ে শিষ্টজনের ব্যবহৃত এই ভাষাই আদর্শ চলিত ভাষা। চলিত রীতির উদাহরণঃ ”পুল পেরিয়ে সামনে একটা বাঁশ বাগান পড়ল। তারি মধ্য দিয়ে রাস্তা। মচমচ করে শুকনো বাঁশ পাতার রাশ ও বাঁশের খোসা জুতোর নিচে ভেঙে যেতে লাগল। পাশে একটা ফাঁকা জায়গায় বুনো গাছপালা লতা ঝোপের ঘন সমাবেশ। সমস্ত ঝোপটার মাথা জুড়ে সাদা সাদা তুলোর মতো রাধালতার ফুল ফুটে রয়েছে।”———- বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায় চলিত রীতির…
Read Moreসাধু রীতির বৈশিষ্ট্য কি কি | সাধু রীতি সম্পর্কিত প্রশ্ন ও উত্তর?
সাধু ভাষার ব্যাকরণের নিয়ম অনেকটা সুনির্ধারিত এবং এর পদবিন্যাস সুনিয়ন্ত্রিত ও সুনির্দিষ্ট অনুকরণে পরিকল্পিত যে নতুন সর্বজনীন গদ্যরীতি বাংলা সাহিত্যে প্রবর্তিত হয়, তাকে সাধু ভাষা বলে। ‘সাধারণত গদ্য সাহিত্যে ব্যবহূত বাঙালা ভাষাকে সাধু ভাষা বলে।’ —ডক্টর সুনীতিকুমার চট্টোপাধ্যায় সাধু রীতির একটি উদাহরণঃ ‘উপন্যাসের অনুরূপ কোনো বস্তু আমাদের প্রাচীন সাহিত্যে খুঁজিয়া পাওয়া যায় না।’ সাধু রীতির বৈশিষ্ট্য সমূহঃ সাধু রীতি সুনির্ধারিত ব্যাকরণরীতি অনুসরণ করে। সাধু রীতির পদবিন্যাস সুনিয়ন্ত্রিত ও সুনির্দিষ্ট। এ রীতি গুরুগম্ভীর ও তৎসম শব্দবহুল। সাধু রীতি নাটকের সংলাপ ও বক্তৃতায় অনুপযোগী অর্থাৎ বক্তৃতা ও নাটকের সংলাপের জন্য সাধু ভাষা…
Read More