Noun কাকে বলে? Noun কত প্রকার ও কি কি? Noun এর উদাহরণ?

Noun কাকে বলে? Noun কত প্রকার ও কি কি? Noun এর উদাহরণ?

যে Word দ্বারা কোনো ব্যক্তি, বস্তু, প্রাণী, স্থান, গুণ, অবস্থা, পদার্থ, কোন কিছুর সমষ্টি, প্রভৃতির নাম বুঝায় তাকে Noun বলে। সহজ ভাষায়, কোন কিছুর নামকেই Noun বলা হয়। যেমনঃ Dhaka(স্থানের নাম), Padma(নদীর নাম), Gold(ধাতব বস্তুর নাম), January(মাসের নাম), Water(তরল পদার্থের নাম), Karim(মানুষের নাম) etc. সুতরাং আমরা বলতে পারি, যে Word দিয়ে কোনো কিছুর নাম প্রকাশ করা হয় তাকেই Noun(বিশেষ্য) বলে। (The words that refer to a person, a thing, or a place, an activity, or quality is called Noun.) Important Note: Singular noun & Plural noun, Singular verb & Plural…

Read More

মহাকর্ষ কি বা মহাকর্ষ কাকে বলে? মহাকর্ষ বল?

মহাকর্ষ কি বা মহাকর্ষ কাকে বলে?

মহাকর্ষ হলো মহাবিশ্বের যেকোনো দুইটি বস্তুর মধ্যকার আকর্ষণ বল। এটি এমন একটি শক্তি/বল যা আমাদের সৌরজগতকে একসাথে রাখে, কারণ আমাদের সিস্টেমের সমস্ত গ্রহগুলি সূর্যের বিশাল ভর দ্বারা আকৃষ্ট হয় এবং তার চারপাশে প্রদক্ষিণ করে। ১৬৮৭ সালে স্যার আইজ্যাক নিউটন প্রথম মাধ্যাকর্ষণ আবিষ্কার করেছিলেন। একটি আপেল গাছের তলায় বসে তিনি লক্ষ্য করলেন একটি আপেল নীচে পড়ে আছে। তারপরে আপেলটি কেন নীচে বা বাম বা ডান দিকে যাবার পরিবর্তে নীচে নেমে আসে তা বোঝার চেষ্টা করেছিল। এই পরিস্থিতিতে তিনি বুঝতে পারেন যে আপেল নিচে পড়ার মধ্যে স্পষ্টভাবে একটি অজানা শক্তি আছে, সেই…

Read More

মেরু অঞ্চলে বস্তুর ওজন বেশি কেন?

মেরু অঞ্চলে বস্তুর ওজন বেশি কেন?

কোনো বস্তুর ওজন অভিকর্ষজ ত্বরণ g(g=অভিকর্ষীয় ত্বরণ) এর ওপর নির্ভরশীল। যে অঞ্চলে অভিকর্ষীয় ত্বরণ বেশি, সেই অঞ্চলের বস্তুর ওজন বেশি হয়ে থাকে। আবার যে অঞ্চলে অভিকর্ষীয় ত্বরণ কম সে অঞ্চলের বস্তুর ওজন কম। অর্থাৎ g এর মান বৃদ্ধি পেলে বস্তুর ওজন বৃদ্ধি পায় এবং g এর মান হ্রাস পেলে বস্তুর ওজনও হ্রাস পায়। অন্যদিকে অভিকর্ষজ ত্বরণ g এর মান পৃথিবীর কেন্দ্র থেকে দূরত্বের উপর নির্ভর করে, যার ফলে পৃথিবীর বিভিন্ন স্থানে g এর মান পরিবর্তিত হয়। মেরু অঞ্চলে পৃথিবীর ব্যাসার্ধ R সবচেয়ে কম বলে সেখানে g এর মান সবচেয়ে বেশি।…

Read More

অভিকর্ষজ ত্বরণ কি বা অভিকর্ষজ ত্বরণ কাকে বলে?

মহাকর্ষ কি বা মহাকর্ষ কাকে বলে?

অভিকর্ষজ ত্বরণ বলতে অভিকর্ষ বলের প্রভাবে কোনো বস্তুর ত্বরণকে বুঝায়, অর্থাৎ অভিকর্ষ বলের প্রভাবে মুক্তভাবে পড়ন্ত বেগ বৃদ্ধির হারকে অভিকর্ষজ ত্বরণ বলে। মহাকর্ষের কারণে অভিকর্ষজ ত্বরণ বা ত্বরণ হল সম্পূর্ণ মাধ্যাকর্ষণ প্রভাবের অধীনে কোনও বস্তুর বেগের পরিবর্তনের হার।  অভিকর্ষজ ত্বরণকে g দ্বারা প্রকাশ করা হয়। এর একক হলো মিটার/সেকেন্ড²। অভিকর্ষজ ত্বরণ বস্তুর ভরের উপর নির্ভর করে না। এটি পৃথিবীর কেন্দ্র থেকে বস্তুর দূরত্বের উপর নির্ভর করে। অভিকর্ষজ/মাধ্যাকর্ষণ ত্বরণ পৃথিবীর পৃষ্ঠ থেকে চাঁদের পৃষ্ঠে পরিবর্তিত হয়। চাঁদের পৃষ্ঠের মাধ্যাকর্ষণ ত্বরণের মান পৃথিবীর পৃষ্ঠের ছয় ভাগের এক ভাগ। অভিকর্ষজ/মাধ্যাকর্ষণ ত্বরণটি ভ্যাকুয়াম চেম্বারে…

Read More

ভর ও ওজন এর পার্থক্য কি?mass and weight এর পার্থক্য কি?

ভর ও ওজন এর পার্থক্য কি?

ভর ও ওজন এর মধ্যে বেশ কয়েকটি পার্থক্য রয়েছে যা এই আর্টিকেল এ বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। টেবিল আকারে ভর এবং ওজন এর পার্থক্য নীচে দেওয়া হয়েছেঃ ভর ওজন বস্তুর মধ্যে পদার্থের মোট পরিমানই হচ্ছে ভর। কোনো বস্তুকে পৃথিবী যে বলে তার কেন্দ্রের দিকে আকর্ষল করে তা হলো বস্তুর ওজন। ভর হল পদার্থের পরিমাণের একটি পরিমাপ। ওজন হল কোনও বস্তুর উপর মহাকর্ষের টান পরিমাপ। যখন কোনও বস্তুর অবস্থান পরিবর্তন হয় তখন কোনও বস্তুর ভর পরিবর্তন হয় না। অন্যদিকে, ওজন অবস্থানের সাথে পরিবর্তিত হয়। বস্তু যে পরমাণু ও অণু দিয়ে গঠিত…

Read More

অভিকর্ষ কি বা অভিকর্ষ কাকে বলে? Gravity কি?

মহাকর্ষ কি বা মহাকর্ষ কাকে বলে?

পৃথিবী ও অন্য যেকোনো বস্তুর মধ্যে যে আকর্ষণ তাই অবিকর্ষ। অর্থাৎ অভিকর্ষ হলো এমন একটি শক্তি বা বল যার মাধ্যমে পৃথিবী তার কেন্দ্রাভিমুখে সকল বস্তুকে আকর্ষণ করে। বিশেষত এটি পৃথিবীর পৃষ্ঠের কাছাকাছি জিনিসগুলিকে প্রভাবিত করে। এটি ভর বা শক্তি দিয়ে সমস্ত জিনিস একে অপরের দিকে টান দেয়। সেই বলকে অভিকর্ষ বা অভিকর্ষ বল বা মাধ্যাকর্ষণ বল বা Gravity বলে। কোনো বস্তুর উপর পৃথিবীর আকর্ষণকেই অভিকর্ষ বলা হয়। যেমনঃ যখন কোনও বস্তু পৃথিবীর দিকে পড়ে তখন তা দ্রুত এবং দ্রুততর হয় অর্থাৎ গাছের ফল মাটিতে পড়ে। এখানে পৃথিবী যেমন ফলকে অকর্ষণ…

Read More

পর্তুগিজ ভাষার শব্দ সমূহ | পর্তুগিজ শব্দ গুলি একনজরে দেখে নিন?

পর্তুগিজ ভাষার শব্দ সমূহ | পর্তুগিজ শব্দ গুলি একনজরে দেখে নিন?

পর্তুগিজ ভাষা থেকে বাংলা ভাষায় আগত শব্দগুলি নিচের তালিকায় দেওয়া হলোঃ আনারস আলমারি আলপিন গির্জা গুদাম চাবি পাউরুটি পাদ্রি বালতি কেদারা কামরা বোতল জানালা আয়া বোতাম কামিজ গামলা কপি (বাঁধাকপি) মর্মর কাজু সায়া পিপা পিরিচ ফিতা ক্রুশ সাবান সালোয়ার তোয়ালে সন্ত বিধবা যিশু তামাক ইংরেজ জাম্বুরা চুরুট পেঁপে খ্রিস্টান সালসা বারান্দা নিলাম মস্করা ইস্ত্রি আলকাতরা বোমা নোঙর বয়াম বেহালা পেয়ারা গরাদ ইস্পাত মাস্তুল কর্নেল ফালতু বয়া পেরেক মিস্ত্রি জুয়া বুরুশ রশিদ টাংকি বাসন আতা ফর্মা কেরানি পিস্তল টুপি পরাত( বড়ো থালাবিশেষ) পাচার আচার নোনা কাবাব সেমিজ মার্কা এনতার ইস্তিরি কাতান…

Read More

চলিত রীতির বৈশিষ্ট্য কি কি | চলিত রীতি সম্পর্কিত প্রশ্ন ও উত্তর?

চলিত রীতির বৈশিষ্ট্য কি কি | চলিত রীতি সম্পর্কিত প্রশ্ন ও উত্তর?

চলিত ভাষা কাকে বলে? নির্দিষ্ট অঞ্চলে একটি নির্দিষ্ট এলাকার শিক্ষিত ও শিষ্টজনের মৌখিক ভাষাকে মান ধরে চলিত ভাষা হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া হয়। অর্থাৎ বিভিন্ন অঞ্চলের উপভাষার কথ্য রীতি সমন্বয়ে শিষ্টজনের ব্যবহৃত এই ভাষাই আদর্শ চলিত ভাষা। চলিত রীতির উদাহরণঃ ”পুল পেরিয়ে সামনে একটা বাঁশ বাগান পড়ল। তারি মধ্য দিয়ে রাস্তা। মচমচ করে শুকনো বাঁশ পাতার রাশ ও বাঁশের খোসা জুতোর নিচে ভেঙে যেতে লাগল। পাশে একটা ফাঁকা জায়গায় বুনো গাছপালা লতা ঝোপের ঘন সমাবেশ। সমস্ত ঝোপটার মাথা জুড়ে সাদা সাদা তুলোর মতো রাধালতার ফুল ফুটে রয়েছে।”———- বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায় চলিত রীতির…

Read More

সাধু রীতির বৈশিষ্ট্য কি কি | সাধু রীতি সম্পর্কিত প্রশ্ন ও উত্তর?

সাধু রীতির বৈশিষ্ট্য কি কি | সাধু রীতি সম্পর্কিত প্রশ্ন ও উত্তর?

সাধু ভাষার ব্যাকরণের নিয়ম অনেকটা সুনির্ধারিত এবং এর পদবিন্যাস সুনিয়ন্ত্রিত ও সুনির্দিষ্ট অনুকরণে পরিকল্পিত যে নতুন সর্বজনীন গদ্যরীতি বাংলা সাহিত্যে প্রবর্তিত হয়, তাকে সাধু ভাষা বলে। ‘সাধারণত গদ্য সাহিত্যে ব্যবহূত বাঙালা ভাষাকে সাধু ভাষা বলে।’ —ডক্টর সুনীতিকুমার চট্টোপাধ্যায় সাধু রীতির একটি উদাহরণঃ ‘উপন্যাসের অনুরূপ কোনো বস্তু আমাদের প্রাচীন সাহিত্যে খুঁজিয়া পাওয়া যায় না।’ সাধু রীতির বৈশিষ্ট্য সমূহঃ সাধু রীতি সুনির্ধারিত ব্যাকরণরীতি অনুসরণ করে। সাধু রীতির পদবিন্যাস সুনিয়ন্ত্রিত ও সুনির্দিষ্ট। এ রীতি গুরুগম্ভীর ও তৎসম শব্দবহুল। সাধু রীতি নাটকের সংলাপ ও বক্তৃতায় অনুপযোগী অর্থাৎ বক্তৃতা ও নাটকের সংলাপের জন্য সাধু ভাষা…

Read More

বিশ্বে তেল রপ্তানিতে শীর্ষ দেশ কোনটি ?

বিশ্বে তেল রপ্তানিতে শীর্ষ দেশ কোনটি ?

বিশ্বে তেল রপ্তানিতে শীর্ষ দেশ সৌদি আরব। সৌদি আরব দেশটি বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় তেল রপ্তানিকারক দেশ এবং সর্বাধিক পরিমাণে তেল মজুদযুক্ত দেশ। দেশটি ২০১৮ সালে বিশ্বব্যাপী তেল রফতানির প্রায় ১৬.১% দখলে ছিল, যার মূল্য ছিল ১৮২.৫ বিলিয়ন ডলার। বিশ্বে তেল রপ্তানিতে শীর্ষ ১০টি দেশের তালিকাঃ Saudi Arabia Russia Iraq United States United States United Arab Emirates Kuwait Nigeria Qatar Angola

Read More