বীজ থেকে গাছ উৎপন্ন হওয়ার প্রকিয়াকে অঙ্কুরোগম বলে। অঙ্কুরোদগম সম্পর্কে আরো বিস্তারিত জানুন। মৃদগত ও মৃদভেদী অঙ্কুরোদগমের পার্থক্যঃ মৃদগত অঙ্কুরোদগম মৃদভেদী অঙ্কুরোদগম ১. যখন ভ্রূণকাণ্ড মাটি ভেদ করে উপরে আসে কিন্তু বীজপত্র মাটির ভিতরে থেকে যায় তখন তাকে মৃদগত অঙ্কুরোদগম বলে। ১. যখন বীজপত্রসহ ভ্রূণমুকুল মাটি ভেদ করে উপরে উঠে আসে তখন তাকে মৃদভেদী অঙ্কুরোদগম বলে। ২. এপিকোটাইলের দ্রুত বৃদ্ধির কারণে হয়। ২. হাইপোকোটাইলের দ্রুত বৃদ্ধির কারনে হয়।
Read MoreMonth: May 2020
স্টোলন কি বা স্টোলন কাকে বলে?
স্টোলন এক ধরনের রূপান্তরিত কাণ্ড যা পরবর্তী প্রজননের জন্য পরিবর্তিত হয়। যেমনঃ কচুর লতি(এগুলো কচুর শাখাকাণ্ড)। এগুলো প্রজননের জন্যই পরিবর্তিত হয়। স্টোলনের অগ্রভাগে মুকুল তৈরি হয়। এই প্রক্রিয়ায় স্টেলন উদ্ভিদের প্রজননে সাহায্য করে।
Read Moreঅঙ্কুরোদগম কাকে বলে | অঙ্কুরোদগম এর গুরুত্ব?
অঙ্কুরোদগম হলো বীজ থেকে নতুন উদ্ভিদ উৎপন্ন হওয়ার প্রক্রিয়া। সহজ ভাষায় অঙ্কুরোদগম হল এমন একটি প্রক্রিয়া যার মাধ্যমে উদ্ভিদ বীজ থেকে বৃদ্ধি পায়। অঙ্কুরোদগমের ইংরেজি Germination. যথাযথভাবে অঙ্কুরোদগম হওয়ার জন্য কিছু শর্ত মানা প্রয়োজন যেমনঃ পানি, তাপমাত্রা, পর্যাপ্ত আলো এবং অক্সিজেন। সবগুলো পর্যাপ্ত পরিমাণে থাকলে বীজের কোট খোলা হয় এবং বীজ থেকে একটি মূল উত্থিত হয়, যা একটি গাছের অঙ্কুর দ্বারা অনুসরণ করা হয়। উদ্ভিদের বিকাশের এই প্রাথমিক পর্যায়ে অঙ্কুরোদগম বলা হয়। অঙ্কুরোদগমকে প্রভাবিত করতে পারে এমন কয়েকটি কারণ: অঙ্কুরোদগমের জন্য পর্যাপ্ত পানি প্রয়োজন কারণ বীজকে শিকড় বৃদ্ধির জন্য এটি…
Read Moreঅঙ্গজ প্রজনন কাকে বলে বা অঙ্গজ প্রজনন কি?
অঙ্গজ প্রজনন হলো দেহ অঙ্গের মাধ্যমে সংঘঠিত প্রজনন অর্থাৎ অঙ্গজ প্রজননে কোনো প্রকার অযৌন রেণু বা জনন কোষ সৃষ্টি না করে দেহের কোনো অঙ্গের(গাছের মূল, কাণ্ড, পাতা ইত্যাদি) মাধ্যমে যে প্রজনন হয় তাকেই অঙ্গজ প্রজনন বলে। সহজ ভাষায়, যখন কোনো উদ্ভিদের কোনো অঙ্গ থেকে নতুন বা শিশু উদ্ভিদের সৃষ্টি হয়, তখন তাকে অঙ্গজ প্রজনন বলে। উদাহরণঃ মিষ্টি আলু অঙ্গজ প্রজননের মাধ্যমে বেড়ে উঠে। আমরা যদি মিষ্টি আলুর একটি মূল উপযুক্ত পরিবেশে লাগিয়ে দেই তা থেকেই স্বাভাবিকভাবে নতুন গাছের জন্ম হয়। তাহলে আমরা সহজেই বুঝতে পারছি যে দেহ অঙ্গের মাধ্যমে যে…
Read Moreপরাগায়ন কি বা পরাগায়ন কাকে বলে? পরাগায়ন কত প্রকার ও কি কি?
পরাগায়ন হলো পরাগধাণী হতে পরাগ রেণু একই ফুলে বা একই জাতের অন্য ফুলের গর্ভমুণ্ডে স্থানান্তরিত হওয়া। পরাগায়ন খুব গুরুত্বপূর্ণ। এটি নতুন উদ্ভিদের সৃষ্টি করে যা নতুন উদ্ভিদে পরিণত হয়। এটিকে বলা হয় এটি ফুলের গাছগুলিতে যৌন নিষেকের প্রথম প্রক্রিয়া। সহজ কথায়, পরাগায়ন হলো এমন একটি প্রক্রিয়া যার দ্বারা ফুল গাছগুলি পুনরুৎপাদন করে। ফুলের বংশ বিস্তারের জন্য, উদ্ভিদকে প্রথমে পরাগ দিয়ে নিষেক করা উচিত, যা এটি বীজ বিকাশ করতে দেয় যা নতুন উদ্ভিদে পরিণত হবে। আপনি পরাগায়নকে এভাবেও বলতে পারেন, পরাগায়ন হল এক ফুল থেকে অন্য ফুলের পরাগ রেণু স্থানান্তর। সাধারণত…
Read Moreব্যাপন, অভিস্রবণ ও প্রস্বেদন সম্পর্কিত সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন ও উত্তর?
ব্যাপন, অভিস্রবণ ও প্রস্বেদন সম্পর্কিত সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন ও উত্তর একনজরে দেখে নিন। ১. স্থলজ উদ্ভিদে প্রস্বেদন ঘটে কি দিয়ে? উত্তর: পাতা দিয়ে। ২. কোষ পর্দা এক ধরনের কি পর্দা? উত্তর: কোষ পর্দা এক ধরনের অর্ধভেদ্য পর্দা। ৩. উদ্ভিদের দেহাভ্যন্তর থেকে পাতার মাধ্যমে পানি নির্গমন প্রক্রিয়াকে কি বলে? উত্তর: প্রস্বেদন বলে। ৪. ব্যাপন অর্থ কি? উত্তর: ব্যাপন অর্থ হলো সর্বত্র ছড়িয়ে পড়া বা সর্বত্র ব্যাপ্ত হওয়া। ৫. উদ্ভিদ কোন প্রক্রিয়ায় পানি ও খনিজ লবণ শোষণ করে? উত্তর: অভিস্রবণ প্রকিয়ায়। ৬. ভেদ্য পর্দার একটি উদাহরণ? উত্তর: কোষপ্রাচীর। ৭. পেপারোমিয়া কিসের নাম? উত্তর:…
Read Moreকোষ রস কি বা কোষ রস কাকে বলে?
কোষস্থ পানি ও পানিতে দ্রবীভূত খনিজ লবণকে একত্রে কোষ রস বা Cell sap বলে।
Read Moreবাষ্প মোচন কি বা বাষ্প মোচন কাকে বলে?
উদ্ভিদের দহাভ্যন্তর থেকে পাতার মাধ্যমে বাষ্পাকারে পানি নির্গমনের প্রক্রিয়াই হলো বাষ্প মোচন বা প্রস্বেদন। আরো বিস্তারিত জেনে নিন প্রস্বেদন সম্পর্কেঃ প্রস্বেদন
Read Moreদ্রাবক কাকে বলে এবং দ্রব কাকে বলে | দ্রাবক, দ্রব ও দ্রবণ
দ্রাবকঃ দ্রাবক বলতে বোঝায় একটি তরল পদার্থ যেখানে আমরা কিছু পদার্থ দ্রবীভূত করি। অর্থাৎ যে পদার্থ অন্যান্য পদার্থকে দ্রবীভূত করতে পারে তাকে দ্রাবক বলে। দ্রবঃ দ্রাবকে যা দ্রবীভূত হয় তাকেই দ্রব বলা হয়। দ্রবণঃ দ্রাব+দ্রাবকের মিশ্রণের ফলে যা তৈরি হয় তাকেই দ্রবন বলে। উদাহরণঃ আমরা যদি পানি এবং চিনির মিশ্রন করি তাহলে এখানে চিনি হচ্ছে দ্রব আর পানি হচ্ছে দ্রাবক। আর চিনি+পানি’র মিশ্রন হলো দ্রবণ ।
Read Moreপ্রজনন কাকে বলে বা প্রজনন কি?
প্রজনন হল এমন একটি প্রক্রিয়া যা দ্বারা উদ্ভিদ এবং প্রাণী তার প্রতিরুপ বা বংশধর সৃষ্টি করে। এই প্রক্রিয়াতে, জীবগুলি তাদের প্রজাতির বেঁচে থাকার বিষয়টি নিশ্চিত করতে নিজের প্রতিরূপ তৈরি করে এবং তাদের সন্তান জন্ম দেয়। সহজ ভাষায়, প্রজনন একটি জৈবিক প্রক্রিয়া যার মাধ্যমে একটি জীব একটি বংশজাতের জন্ম দেয় যা জীবের সাথে জৈবিকভাবে অনুরূপ। এই প্রক্রিয়াটি পৃথিবীতে জীবনের প্রধান বৈশিষ্ট্য। প্রজননের মাধ্যমেই প্রজন্মের পর প্রজন্ম জীব তাদের বংশধর এর ধারাবাহিকতা সক্ষম করে এবং নিশ্চিত করে। প্রজনন দুই প্রকারে হতে পারে: যৌন প্রজনন/Sexual reproduction অযৌন প্রজনন/Asexual reproduction যৌন প্রজনন/Sexual reproduction: যৌন…
Read More