শ্রেণিবিন্যাস কি/ শ্রেণীবিন্যাস কাকে বলে?

ক্যাটায়ন ও অ্যানায়ন এর পার্থক্য

বিশাল এই জীবজগতকে চেনা বা জানার জন্য এদের বৈশিষ্ট্য উপর নির্ভর করে বিভিন্ন স্তর বা ধাপে সাজানো বা বিন্যস্ত করার পদ্ধতিকেই বলা হয় শ্রেণিবিন্যাস। শ্রেণিবিন্যাসের জনক হলেন প্রকৃতি বিজ্ঞানী ক্যারোলাস লিনিয়াস। অর্থাৎ শ্রেণীবিন্যাসবিদ্যা হলো বিজ্ঞানের বিভিন্ন সদস্যদের যথাক্রমে সনাক্তকরণ ও তাদেরকে চেনের জন্য বিভিন্ন নামে বা দলে/স্তরে/ধাপে সাজিয়ে নেওয়া। শ্রেণীবিন্যাস করার মূল লক্ষ্য বা কারণ হলো এই বিশাল বিশ্বের জীবজগৎকে খুব সহজেই ভালোভাবে জানা ও বুঝা। শ্রেণীবিন্যাস করার ফলেই আমরা আজকে খুব সহজেই বলে দিতে পারছি কোনটি কোন প্রজাতির প্রানী এবং কোন প্রাণীটি কোন গোত্রের। শ্রেণিবিন্যাস আমাদেরকে আরো সহজ করে…

Read More

ইউরোকর্ডাটা কি? ইউরোকর্ডাটা প্রাণীর বৈশিষ্ট্যগুলো?

অ্যামাইটোসিস কোষ বিভাজন কাকে বলে?

কর্ডাটা পর্বের একটি উপপর্বে হলো ইউরোকর্ডাটা। ইউরোকর্ডাটা পর্বের প্রাণীগুলোকে ইউরোকর্ডেটসও বলা হয়। ইউরোকর্ডাটা পর্বের পাণীগুলোর বৈশিষ্ট্য: প্রাথমিক অবস্থায় এদের ফুলকারন্ধ্র থাকে। পৃষ্ঠীয় ফাঁকা মেরুরজ্জু থাকে। শুধুমাত্র লার্ভা দশায় এদের লেজে নটোকর্ড থাকে। এদের মধ্যে করোটি, কশেরুকা এবং পদ অনুপস্থিত। ইউরোকর্ডাটার একটি উদাহরন হলোঃ অ্যাসিডিয়া।

Read More

স্তন্যপায়ী প্রাণী কাকে বলে? স্তন্যপায়ী প্রাণীর বৈশিষ্ট্যগুলো কি?

স্তন্যপায়ী প্রাণী কাকে বলে?

যেসকল প্রাণী মাতৃপ্রানীর স্তন্যদুগ্ধ পান করে জীবনধাণ করে থাকে ঐসব প্রানীকেই স্তন্যপায়ী প্রাণী বলে অবহিত করা হয়। স্তন্যপায়ী প্রাণী কর্ডাটা পর্বের অন্তর্গত এবং Mammalia/ম্যামালিয়া শ্রেণীর অন্তর্গত উন্নত গঠনের মেরুদণ্ডী প্রাণী। Mammal/ম্যামল শব্দটি প্রথমবারের মতো ব্যবহার করেন ক্যারোলাস লিনিয়াস। কিছু স্তন্যপায়ী প্রানীর নামঃ নীল তিমি হাতি বানর বাদুড় বাগডাশ ভোঁদড় কাঠবিড়ালী বেজী লজ্জাবতী বানর ভল্লুক বুনোশূকর স্তন্যপায়ী প্রাণীর বৈশিষ্ট্যসমূহ: স্তন্যপায়ী প্রাণীদের দেহে লোম দ্বারা আবৃত থাকে। কিছু ব্যতিক্রমি স্তন্যপায়ী প্রাণী ছাড়া এরা সবাই সন্তান প্রসব করে থাকে। শিশুরা সাধারণত মাতৃদুগ্ধ পান করে বড় হয়। এ পর্বের প্রাণীগুলো উষ্ণ রক্তের হয়ে থাকে।…

Read More

আর্থ্রোপোডা পর্বের প্রাণী সমূহ জেনে নিন?

আর্থ্রোপোডা পর্বের প্রাণী সমূহ জেনে নিন?

আর্থ্রোপোডা পর্বটি প্রাণিজগতের সবচেয়ে বৃহত্তম পর্ব। এই পর্বের প্রাণিগুলো পৃথিবীর প্রায় সকল পরিবেশে বসবাস করতে সক্ষম। এতর মধ্যে বহু প্রজাতি আবার অন্তঃপরজীবী ও বহিঃপরজীবী হিসেবে বসবাস করে। এ পর্বের প্রানিসমূহ সাধারণত জলে(স্বাদু পানি এবং সমুদ্র) ও স্থলে বসবাস করে।  আর্থ্রোপোডা পর্বের প্রাণীসমূহের নামঃ প্রজাপতি চিংড়ি আরশোলা মৌমাছি মশা কাঁকড়া আর্থ্রোপোডা পর্বের প্রাণীসমূহের কয়েকটি সাধারণ বৈশিষ্ট্য: এদের দেহের বিভিন্ন অঞ্চলে বিভক্ত ও সন্ধিযুক্ত উপাঙ্গ থাকে। এদের মাথায় একজোড়া পুঞ্জাক্ষি ও অ্যান্টেনা বিদ্যমান থাকে। দেহের রক্তপূর্ণ গহ্বর হিমোসিল নামে পরিচিত। এদের দেহ নরম কাইটিন সমৃদ্ধ শক্ত আবরণী দ্বারা আবৃত থাকে।

Read More

চিংড়ি মাছ কোন পর্বের প্রাণী? চিংড়ি এর বৈশিষ্ট্য?

চিংড়ি মাছ কোন পর্বের প্রাণী? চিংড়ি এর বৈশিষ্ট্য?

চিংড়ি আর্থ্রোপোডা পর্বের প্রাণী। আর্থ্রোপোডা পর্বটি প্রাণিজগতের সবচেয়ে বৃহত্তম পর্ব। চিংড়ি হলো আর্থ্রোপোডা পর্বের ম্যালাকোস্ট্রাকা ক্লাসের অমেরুদণ্ডী প্রানী। চিংড়ি মাছ নাকি পোকা তা নিয়েও অনেক মতাবাদ রয়েছে। চিংড়ির বৈশিষ্ট্য সমূহঃ দেহে বিভিন্ন অঞ্চলে বিভক্ত ও সন্ধিযুক্ত উপাঙ্গ বিদ্যমান। নরম দেহে কাইটিন সমৃদ্ধ শক্ত আবরণী দ্বারা আবৃত থাকে। এদের মাথায় এক জোড়া পুঞ্জাক্ষি ও অ্যান্টেনা থাকে। এদের দেহের রক্তপূর্ণ গহ্বর হিমোসিল নামে পরিচিত। চিংড়ির মধ্যে বাগদা ও গলদা খুব বিখ্যাত। চিংড়ি মাছ নাকি পোকা? সাধারণত আমরা চিংড়িকে মাছ এবং পোকা বলে থাকি। চিংড়িকে মাছ বলা হয় না যে সকল কারনে তা…

Read More

ডেটা কমিউনিকেশন মিডিয়া/মাধ্যম কি? ডেটা ট্রান্সমিশন মিডিয়া?

ডেটা কমিউনিকেশন মিডিয়া/মাধ্যম কি? ডেটা ট্রান্সমিশন মিডিয়া?

ডেটা কমিউনিকেশন মিডিয়া হলো; যার মাধ্যমে ডেটা এক স্থান থেকে অন স্থানে বা এক ডিভাইস থেকে অন্য একটি ডিভাইসে ডেটা/তথ্য আদান-প্রদান বা স্থানান্তর হয় তাকেই ডেটা কমিউনিকেশন মিডিয়া/মাধ্যম বলে। অর্থাৎ ডেটা কমিউনিকেশন মিডিয়া বলতে আমরা বলতে পারি, যার মাধ্যমে দুই বা ততোধিক কম্পিউটারের মধ্যে ডেটা আদান প্রদান করা হয়, এখানে মাধ্যমগুলো হতে পারে, ক্যাবল/তার. রেডিও ওয়েভ, টেলিফোন লাইন, মাইক্রোওয়েভ, স্যাটেলাইট ইত্যাদি। ডেটা কমিউনিকেশন মিডিয়া বা নেটওয়ার্ককে মূলত দুইভাগে ভাগ করে, যথাঃ তারযুক্ত ডেটা কমিউনিকেশন মিডিয়া তারবিহীন ডেটা কমিউনিকেশন মিডিয়া তারযুক্ত মিডিয়াঃ ক্যাবল/তার সংযোগের মাধ্যমে ডেটা স্থানান্তর করার মাধ্যমকে তারযুক্ত মিডিয়া…

Read More

Wi-Fi কি? ওয়াইফাই কিভাবে কাজ করে?WIFI এর সুবিধা/অসুবিধা?

মানসিক অবসাদের খাবারপ লক্ষণ

Wi-Fi এর পূর্ণরুপ Wireless Fidelity. ওয়াই-ফাই একটি ওয়্যারলেস নেটওয়ার্কিং প্রযুক্তি যা কম্পিউটার, মোবাইল ডিভাইস এবং অন্যান্য প্রযুক্তির সাথে ইন্টারনেট সংযোগের সুযোগ দেয়। এই প্রযুক্তিতে একে অপরের সাথে তথ্য সরবরাহ করতে তারের পরিবর্তে একটি রেডিও ফ্রিকোয়েন্সি সংকেত ব্যবহার করে। সুতরাং, ওয়াইফাই হলো একটি তারবিহীন প্রযুক্তি। Wi-Fi এর সাথে সংযুক্ত ডিভাইসে ইন্টারনেট অ্যাক্সেস সরবরাহ করতে কাছের ডিভাইসগুলি থেকে সিগন্যালগুলি প্রেরণ ও গ্রহণ করতে রেডিও তরঙ্গ ব্যবহার করে। ইন্টারনেটের সাথে সংযোগ রাখতে, ওয়াইফাই একটি সর্বব্যাপী সহজ এবং জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। ওয়াই-ফাই আমাদের দ্রুতগতির প্রতিদিনের জীবনের একটি অবিচ্ছেদ্য অঙ্গ হয়ে উঠেছে। বর্তমান সময়ে বেশিরভাগ…

Read More

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম কি? Social Media সুবিধা ও অসুবিধা?

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম কি?

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম বর্তমান যুগের খুব জনপ্রিয় একটি প্লাটফর্ম, এর মাধ্যমে মানুষ একে অন্যের সাথে তথ্য আদান-প্রদান বা যোগাযোগ করতে সক্ষম হচ্ছে। সুতরাং আমরা বলতে পারি সোশ্যাল মিডিয়া হলো একটি কম্পিউটার ভিত্তিক প্রযুক্তি যার মাধ্যমে তথ্য সরবরাহ বা আদান-প্রদান করা যায়। আমরা প্রায়শই ফেসবুক, টুইটার, ইনস্টাগ্রাম, স্ন্যাপচ্যাট এবং অন্যান্য আরো সাইট এবং অ্যাপগুলিতে নানা ধরণের তথ্যপূর্ণ পোস্ট করি এ সবকিছুই সামাজিক যোগাযোগ এর মধ্যে অন্তর্ভুক্ত। ১০টি জনপ্রিয় সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম: ফেসবুক টুইটার লিংকডইন ইনস্টাগ্রাম স্ন্যাপচ্যাট ইউটিউব(মিডিয়া শেয়ারিং সাইট) কোওড়া(Quora) রেডডিট(Reddit) পিন্টারেস্ট(Pinterest) Vimeo উপরের ১০টি সোশ্যাল মিডিয়া ছাড়াও আরো অনেক ধরণের…

Read More

ব্লগার দিয়ে ফ্রি ওয়েবসাইট তৈরি করুন | free blogger website

ব্লগার দিয়ে ফ্রি ওয়েবসাইট তৈরি করুন | free blogger website

ব্লগার এমন একটি প্লাটফর্ম যেখানে আপনি বিনামূল্যে একটি ওয়েবসাইট তৈরি করতে পারবেন। ব্লগার এর সকল ফিচার সহজ হওয়াই যেকেউ চাইলেই তার নিজস্ব একটি ফ্রি ওয়েবসাইট বানিয়ে নিতে পারেন। আপনি হয়তো সচারচর সোশ্যাল মিডিয়াতে নানা ধরনের পোস্ট বা লেখালেখি করে থাকেন এবং আপনার বন্ধুরা আপনাকে আরও উৎসাহ করে আপনার লেখা প্রকাশ করতে। তাহলে আপনার জন্য একটি সহজ প্লাটফর্ম হতে যাচ্ছে ব্লগার/blogger। যেখানে আপনি নিয়মিত আপনার আর্টিকেল বা পোস্ট লিখতে পারবেন এবং আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করে ভালা রেসপন্স পেতে পারেন। আর আপনি যদি প্রফেশনালি ব্লগিং করতে চান তাহলে প্রথমেই ব্লগার এর…

Read More

ব্লগিং কিভাবে শুরু করবো? ব্লগ তৈরি করার সকল গাইডলাইন?

ব্লগিং কিভাবে শুরু করবো? ব্লগ তৈরি করার সকল গাইডলাইন?

ব্লগিং/Blogging বর্তমান সময়ে খুব জনপ্রিয় একটি মাধ্যম যেখানে আপনি আপনার জ্ঞান, মত ও তথ্য এবং আপনার জানা প্রিয় জিনিস নিয়ে আলোচনা করতে পারবেন, অর্থাৎ আপনি যে বিষয়টির উপর বেশি দক্ষ ঐ বিষয়টি ইন্টারনেটের মাধ্যমে মানুষের মাঝে প্রকাশ করার একটি বড় প্লাটফর্ম হলো ব্লগিং। বর্তমানে মানুষ ব্লগিংকে পেশা হিসেবে বেছে নিচ্ছে এবং ব্লগিং করে অনেক অর্থ আয় করছে। আপনি ব্লগিংয়ের মাধ্যমে আপনার দক্ষতা এবং তথ্য মানুষের সাথে শেয়ার করে, গুগল এডসেন্স এবং অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এর মাধ্যমে প্রচুর ইনকাম জেনারেট করতে পারবেন। আমাদের আজকের আর্টিকেল এ কি কি থাকছেঃ ব্লগিং/ব্লগ কি? ব্লগার…

Read More