কোন ধরনের কোষ বিভাজনে জননকোষ উৎপন্ন হয়?

আত্মসমর্পণ দলিলে যৌথবাহিনীর পক্ষে কে স্বাক্ষর করেন?

মিয়োসিস কোষ বিভাজনে জননকোষ উৎপন্ন হয়।  ক্রোমোজোম সংখ্যা হ্রাস পায় মিয়োসিস বিভাজনে। জনন কোষ উৎপন্যের সময় মিয়োসিস কোষ বিভাজন ঘটে।

Read More

অ্যামাইটোসিস কোষ বিভাজন কাকে বলে?

অ্যামাইটোসিস কোষ বিভাজন কাকে বলে?

যে কোষ বিভাজনে মাতৃকোষের নিউক্লিয়াস ও সাইটোপ্লাজম সরাসরি বিভক্ত হয়ে দুুটি অপত্য কোষ সৃষ্টি করে তাকে অ্যামাইটোসিস কোষ বিভাজন বলে। এককোষী জীবগুলো অ্যামাইটোসিস প্রক্রিয়ায় বিভক্ত হয়ে বংশবৃদ্ধি করে। এ ধরনের কোষ বিভাজনে ব্যাকটেরিয়া, ইস্ট, ছত্রাক, অ্যামিবা ইত্যাদি এককোষী জীবে হয়। এ ধরনের বিভাজনে মাতৃকোষের নিউক্লিয়াস ও সাইটোপ্লাজম সরাসরি বিভক্ত হয়ে দুটি আপত্য কোষ সৃষ্টি করে তাই একে প্রত্যক্ষ কোল বিভাজন বলে।

Read More

প্রাণীজগত সম্পর্কিত প্রশ্ন ও উত্তর?

প্রাণীজগত সম্পর্কিত প্রশ্ন ও উত্তর?

প্রাণীজগত সম্পর্কিত কিছু গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন ও উত্তর দেখে নিন: ১. যকৃৎ কৃমির রেচন অঙ্গ কি? উত্তর: যকৃৎ কুমির রেচন অঙ্গ হলো শিখা কোষ। ২. চিংড়ির চক্তপূর্ণ গহ্বরকে কি বলে? উত্তর: চিংড়ির রক্তপূর্ণ গহ্বরকে হিমোসিল বলে। ৩. কোন পর্বের প্রাণীরা পেশিবহুল পা দিয়ে চলাচল করে? উত্তর: মালাস্কা পর্বের প্রাণীরা। ৪. ইউরোকর্ডাটা উপপর্বভুক্ত প্রাণীদের লেজে কি থাকে? উত্তর: নটোকর্ড । ৫. সমুদ্র শশা কোন পর্বের প্রাণী? উত্তর: একাইনোডারমাটা পর্বের প্রাণী। ৬. সাপ এর ত্বক কেমন? উত্তর: সাপ এর ত্বক শুস্ক। ৭. ফিতাকৃমি কোন পর্বের প্রাণী? উত্তর: প্লাটিহেলমিনথিস পর্বের। ৮. কোন পর্বে পানি…

Read More

পেস্ট কি/পেস্ট কাকে বলে?

পেস্ট কাকে বলে?

যেসব জীব ফসল, গবাদিপশু, পাখি ও মানুষের ক্ষতিসাধন করে তাদেরকে পেস্ট বলা হয়। অর্থাৎ পেস্ট হলো একটি জীব যা মানুষ ও প্রাণীর ক্ষতি করে থাকে। অনেক ধরনের পেস্ট রয়েছে; যেগুলো মানুষের এবং প্রাণীর ক্ষতি করে। নিচে কিছু পেস্ট এর ছবি দেওয়া হলো:

Read More

উভচর প্রাণী কাকে বলে?

উভচর প্রাণী কাকে বলে?

মেরুদন্ডী প্রাণী যারা জীবনের প্রাথমিক পর্যায়ে পানিতে থাকে ও মাছের মতো বিশেষ ফুলকার সাহায্যে শ্বাসকার্য চালায় এবং প্রাপ্তবয়স্কে/পরিনত বয়সে ডাঙায় বসবাস করে তাদেরকে উভচর প্রাণী বলে। উভচর প্রাণী এর ইংরিজি হলো Amphibian যার মানে হলো two-lives অর্থাৎ জলে এবং স্থলে যেসকল প্রাণী বসবাস করে তাদেরকেই উভচর প্রাণী বলে থাকে। সুতরাং উভচর প্রাণী হলো ঠান্ডা রক্তযুক্ত প্রাণী যারা জমিতে ও স্থলে বাঁচতে পারে এবং এরা ফুলকার সাহায্যে শ্বাসকার্য চালাতে পারে। পৃথিবীতে প্রায় ৪,০০০ হজারেরও বেশি উভচর প্রাণী রয়েছে। এদের মধ্যে রয়েছে: ব্যাঙ, টোডস, সালাম্যান্ডার্স, নিউটস ইত্যাদি।

Read More

পতঙ্গ প্রাণীদের কিভাবে চেনা যায়?

পতঙ্গ প্রাণীদের কিভাবে চেনা যায়?

পতঙ্গ হলো আর্থ্রোপোডা পর্বের প্রাণী। পতঙ্গ বলতে কীট, পোকা(Insect) ইত্যাদিকে বোঝায়। পতঙ্গ, কীট বা পোকা চেনার সহজ উপায় হলো: এদের দেহের তিনটি পৃথক অঞ্চল রয়েছে মাথা, বক্ষ এবং পেট। এক জোড়া অ্যান্টেনা বিদ্যমান যা পোকার একটি প্রয়োজনীয় বৈশিষ্ট্য। পতঙ্গের/পোকার সাধারণত এক বা দুটি জোড়া ডানা থাকে। বেশিরভাগ পোকামাকড় ছোট হয়ে থাকে, সাধারণত ৬মিমি (০.২ ইঞ্চি) এর চেয়ে কম লম্বা হয়, যদিও আকারের পরিসীমা প্রশস্ত হয়। দেহের বিভিন্ন অঞ্চলে বিভক্ত থাকে এবং সন্ধিযুক্ত উপাঙ্গ রয়েছে। পোকামাকড়/কীটের দেহ কাইটিন সমৃদ্ধ শক্ত আবরণী দ্বারা আবৃত। পেকামাকড়/পতঙ্গ সাধারণত মাটিতে, পচে যাওয়া স্থানে, পাতায় ইত্যাদি…

Read More

হাইড্রা দ্বিস্তরী প্রাণী?

আত্মসমর্পণ দলিলে যৌথবাহিনীর পক্ষে কে স্বাক্ষর করেন?

হাইড্রা এর দেহ দুটি ভ্রূণীয় কোষস্তর দিয়ে গঠিত। দেহের বাইরের দিকের স্তরটিকে এক্টোডার্ম বলে এবং ভিতরের স্তরটিকে বলা হয় এন্ডোডার্ম। এই জন্যই এটিকে দ্বিস্তরী প্রাণী বলা হয়। এক্টোডার্ম কোষগুলো শিকার ধরা, আত্মরক্ষা, চলন ইত্যাদি কাজে অংশ নেয়। Related Article: হাইড্রা কোন পর্বের প্রাণী বিস্তারিত জেনে নিন?

Read More

হাইড্রা কোন পর্বের প্রাণী?

ক্যাটায়ন ও অ্যানায়ন এর পার্থক্য

হাইড্রা নিডারিয়া পর্বের প্রাণী। নিডারিয়া প্রাণীর পূর্ব নাম ছিল’সিলেন্টারেটা’। পৃথিবীর প্রায় সকল অঞ্চলে এই পর্বের প্রাণী দেখা যায়। এরা বেশিরভাগই সামুদ্রিক আবার কিছু প্রজাতি খাল, বিল, নদী, হ্রদ ইত্যাদিতে পাওয়া যায়। নিডারিয়া পর্বের প্রাণীর সাধারণ বেশিষ্ট্য হলো: এদের কোষগুলো সুবিন্যস্ত থাকে। দেহপ্রাচীর ছিদ্রযুক্ত নয়। পূর্ণাঙ্গ প্রাণীরা সচল প্রকৃতির। সিলেন্টেরন নামক দেহ গহ্বর বিদ্যমান। এদের দেহ দুটি ভ্রূণীয় কোষস্তর দিয়ে গঠিত। এস্টোডার্মে নিডোব্লাস্ট নামে এক বৈশিষ্ট্যপূর্ণ কোষ থাকে।

Read More

ICZN এর পূর্ণরুপ কি?

ICZN এর পূর্ণরুপ কি?

ICZN এর পূর্ণরুপ: International Code of Zoological Nomenclature. International Code of Zoological Nomenclature প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল ১৮৯5 সালে। এর কাজ হল আন্তর্জাতিক প্রাণিবিজ্ঞানের নামকরণ সংশোধন করা, পর্যায়ক্রমে এবং তা প্রকাশ করা। অর্থাৎ এই সংস্থাটি প্রাণিদের বৈজ্ঞানিক নামের সঠিক ব্যবহার সম্পর্কিত তথ্য তৈরি করে এবং প্রচারের মাধ্যমে প্রাণিবিদ্যা সংক্রান্ত সম্প্রদায়ের উপদেষ্টা এবং সালিশী হিসাবে কাজ করে। বিশ্বের সকল প্রাণীদের তাদের বৈশিষ্ট্য অনুযায়ী তাদের নামকরণ করার সংস্থাকেই ICZN বলে।

Read More

Spongilla কোন পর্বের প্রাণী?

অ্যামাইটোসিস কোষ বিভাজন কাকে বলে?

Spongilla হেলো পরিফেরা পর্বের প্রাণী। পরিফেরা পর্বের পাণীরা সাধারণত স্পঞ্জ নামে পরিচিত। এসকল প্রাণী পৃথিবীর সকলস্থানেই পাওয়া যায়। এ পর্বের প্রাণীরা বেশিরভাগই সামুদ্রিক; তবে কিছু প্রাণী স্বাদু পানিতেও বসবাস করে। পরিফেরা প্রাণীর সাধারণ বৈশিষ্ট্যঃ সরলতম বহুকোষী প্রাণী। দেহপ্রাচীর অসংখ্য ছিদ্রযুক্ত। দলবদ্ধভাবে বসাবাস করে। কোনো পৃথক সুগঠিত কলা, অঙ্গ ও তন্ত্র থাকে না।

Read More