সমিল মুক্তক ছন্দের প্রবর্তন করেন রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর। যে মুক্তক ছন্দে অন্ত্যানুপ্রাস থাকলে তাকে সমিল মুক্তক ছন্দ বলে। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর এই ছন্দের ব্যবহার বেশি করেছেন তার কবিতায়। ছন্দ সম্পর্কে আরও পড়ুনঃ মুক্তক ছন্দের প্রবর্তন করেন কে? গদ্য ছন্দের প্রবর্তন করেন কে? গৈরিশ ছন্দের প্রবর্তন করেন কে? ছান্দসিক কবি বলা হয় কাকে? বাংলা ছন্দের যাদুকর বলা হয় কাকে?
Read MoreMonth: January 2020
মুক্তক ছন্দের প্রবর্তন করেন কে?
মুক্তক ছন্দের প্রবর্তন করেন কাজী নজরুল ইসলাম। অসমদীর্ঘ চরণের ছন্দকে মুক্তক ছন্দ বলে। ছন্দ সম্পর্কে আর ও জানুনঃ গদ্য ছন্দের প্রবর্তন করেন কে? গৈরিশ ছন্দের প্রবর্তন করেন কে? বাংলা ছন্দের যাদুকর বলা হয় কাকে? ছান্দসিক কবি বলা হয় কাকে?
Read Moreগদ্য ছন্দের প্রবর্তন করেন কে?
গদ্য ছন্দের প্রবর্তন করেন সত্যেন্দ্রনাথ দত্ত। যেসব কবিতা নির্দিষ্ট কোনো বৃত্তে না গিয়ে গদ্যের আকারে লিখা হয় তাকে গদ্য ছন্দ বলে। সত্যেন্দ্রনাথ দত্তকে বাংলা সাহিত্যে ছন্দের যাদুকর বলা হয়। সত্যেন্দ্রনাথ দত্তের কবিতায় নানা ভাষার শব্দ নিপুণ ছন্দে যুক্ত হয়েছে। এছাড়া তিনি বিভিন্ন ভাষা থেকে বাংলায় অনুবাদকর্মও করেছেন। সত্যেন্দ্রনাথ দত্ত কেন ছন্দের যাদুকর বলা হয় জেনে নিন
Read Moreগৈরিশ ছন্দের প্রবর্তন করেন কে?
গৈরিশ ছন্দের প্রবর্তন করেন গিরিশচন্দ্রর ঘোষ। মধুসূদনের চৌদ্দ মাত্রার অমিত্রাক্ষর ছন্দকে ভেঙ্গে তিনি অভিনয়ের উপযোগী ছোট ছোট ছত্রে বিন্যস্ত করেন। তাঁর নামানুসারে এ ছন্দের নাম হয় ‘গৈরিশ ছন্দ’। গিরিশচন্দ্রর ঘোষ ১৮৪৪ সালের ২৮ ফেব্রুয়ারি কলকাতার বাগবাজারে তাঁর জন্ম। তিনি একজন বিশিষ্ট বাঙালি সংগীতস্রষ্টা, কবি, নাট্যকার, মঞ্চাভিনেতা ,ঔপন্যাসিক, নাট্যপরিচালক। বাংলা থিয়েটারের স্বর্ণযুগ মূলত তারই অবদান ছিল। গিরিশচন্দ্র ঘোষই প্রথম বাংলা পেশাদার নাট্য কোম্পানি ন্যাশানাল থিয়েটার প্রতিষ্ঠা করেন ১৮৭২ সালে । আরও পড়ুনঃ বাংলা সাহিত্যের ছন্দ নিয়ে যত প্রশ্ন ও উত্তর
Read Moreছান্দসিক কবি বলা হয় কাকে?
ছান্দসিক কবি বলা হয় কবি আব্দুল কাদিরকে। কবি আব্দুল কাদিরের তার জন্ম বর্তমান ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আশুগঞ্জ উপজেলার আড়াইসিধা গ্রামে, ১ জুন ১৯০৬ খ্রিষ্টাব্দে। তিনি বাঙালি কবি, প্রাবন্ধিক,সম্পাদক, সাহিত্য-সমালোচক ও ছান্দসিক হিসেবে খ্যাত। তিনি বাংলা ছন্দের উপর অসাধারণ পান্ডিত্য ও সাহিত্য-সম্পাদনার ক্ষেত্রে অন্যতম। শুধু মাত্র দুটি কাব্যগ্রন্থ দিলরুবা ও উত্তর বসন্ত বাংলা ভাষায় তাঁকে স্থায়ী আসন এনে দেয়।
Read Moreবাংলা ছন্দের যাদুকর বলা হয় কাকে?
বাংলা সাহিত্যে ছন্দের যাদুকর বলা হয় সত্যেন্দ্রনাথ দত্তকে। স্বরাক্ষরিক ছন্দের প্রর্বতক করেন সত্যেন্দ্রনাথ দত্ত। সত্যেন্দ্রনাথ দত্তের জন্ম জন্ম ১৮৮২ সালের ১১ ফেব্রুয়ারি নিমতা গ্রামে। তার পৈতৃক নিবাস বর্ধমানের চুপী গ্রামে। সত্যেন্দ্রনাথ দত্ত একজন বাঙালি কবি এবং ছড়াকার। তাকে ছন্দের জাদুকর বলার কারন তার কবিতায় তিনি ছন্দের কারুকাজ, শব্দ ও ভাষার যথোপযুক্ত ব্যবহার করতেন এই জন্যই তার এক কৃতিত্বের সুবাদে সত্যেন্দ্রনাথ দত্তকে ছন্দের জাদুকর বলা হয়। মধুর চেয়ে আছে মধুর, সে এই আমার দেশের মাটি,আমার দেশের পথের ধূলো, খাঁটি সোনার চাইতে খাঁটি। ছন্দ সম্পর্কে আরো পড়ুনঃ বাংলা সাহিত্যের ছন্দ নিয়ে যত…
Read Moreবাংলা সাহিত্যে প্রথম সনেট রচনা করেন কে?
বাংলা সাহিত্যের প্রথম সনেট রচনা করেন মাইকেল মধুসুদন দত্ত। মাইকেল মধুসুদন দত্তের সর্বপ্রথম সনেট বঙ্গভাষা। সনেট কি? সনেটের বৈশিষ্ট্য কি? চৌদ্দটি লাইন দীর্ঘ সনেট গঠনের জন্য কবিতার স্তবকগুলোকে চারটি স্তবতে সাজিয়ে রাখতে হবে দুটি চতুষ্কোণ কবিতার স্তবক দুটি ছদ্মবেশ কবিতার স্তবক সনেটের স্টাইল ছড়া অনুযায়ী হতে হবে
Read Moreসনেটের প্রবর্তক কে?
সনেটের প্রবর্তক ইটালীর কবি পেত্রার্ক। Sonnet/সনেট কি? “সনেট”(sonetto) শব্দটি ইতালীয় সনেটো থেকে এসেছে, যার অর্থ সামান্য শব্দ বা গান। একটি সনেট এমন একধরণের কবিতা যা চৌদ্দ লাইনের দৈর্ঘ্য এবং একটি ছড়া পরিকল্পনা অনুসরণ করে। সনেটগুলি সাধারণত দুটি বিপরীত চরিত্র, ইভেন্ট, বিশ্বাস বা আবেগকে দেখায়। কবিরা দুটি উপাদানগুলির মধ্যে বিদ্যমান উত্তেজনা পরীক্ষা করতে সনেট ফর্ম ব্যবহার করেন। আরও সহজ ভাষায়, চতুর্দশপদী (Sonnet) হল এক ধরনের কবিতা যার উদ্ভব হয় ইউরোপে। এর বৈশিষ্ট হল যে এরূপ কবিতাগুলো ১৪টি চরণে সংগঠিত এবং প্রতিটি চরণে মোট ১৪টি অক্ষর থাকবে। একটি সনেটকে দুটি বিভাগে বিভক্ত…
Read Moreবাংলা সাহিত্যের ছন্দ নিয়ে যত প্রশ্ন ও উত্তর
ছন্দের কতিপয় সঙ্গা সমূহ একসাথেঃ ১. অমূল্যধন মুখোপাধ্যায়ের মতে ছন্দ হলোঃ পদ বিন্যাস করিলে বাক্য শ্রুতিমধুর হয় এবং মনে রসের সঞ্চার হয়, তাহাকে ছন্দ বলে। ২. ড.সুনীতিকুমার চট্টপাধ্যায়ের মতে ছন্দ হলোঃ বাক্যস্থিত পদগুলোকে যেভাবে সাজাইলে বাক্যটি শ্রুতিমধুর হয় ও তাহার মধ্যে ভাবগত ও ধ্বনিগত সুষমা উপলব্ধি হয়, পদ সাজাইবার সেই পদ্ধতিকে ছন্দ বলে। ৩. তারাপদ ভট্টাচার্যের মতে ছন্দ হলোঃ ভাষার অন্তর্গত প্রবহমান ধ্বনি সৌন্দর্যই ছন্দ। ৪. প্রবোধচন্দ্র সেনের মতে ছন্দ হলোঃ শিল্পীত বাকরীতির নামই ছন্দ। ছন্দ অর্থ ছাঁচ, গড়ন বা ভঙ্গি। কাব্যের গতিসৌন্দর্য বিধায়ক একটি স্বতঃস্ফূর্ত নির্মাণকৌশল। বাংলা ছন্দের প্রকারভেদ:…
Read MoreWINDOW এর পূর্ণরুপ কি?
WINDOW এর পূর্ণরুপঃ Wide interactive Network Development for Office work solution এটি একটি অপারেটিং সিস্টেম যা ব্যবহারকারী এবং সিস্টেমের মধ্যে ইন্টারফেস হিসাবে কাজ করে। কম্পিউটারসহ, স্মার্টফোন, রাউটার, ল্যাপটপ, ডেস্কটপ ব্যবহৃত অপারেটিং সিস্টেম।
Read More