কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতটি ১২০ কি.মি. পর্যন্ত বিস্তৃত যা বিশ্বের দীর্ঘতম অখণ্ডিত সমুদ্য সৈকত। কক্সবাজার সমুদ্র সৈকত বাংলাদেশের দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলের চট্রগ্রাম বিভাগের কক্সবাজার জেলায় অবস্থিত। কক্সবাজারের নৈসর্গিক সৌন্দর্য দেখার জন্য প্রতি বছর হাজার হাজার দেশি-বিদেশি পর্যটকরা আসেন। সমুদ্র সৈকতের অপরূপ সৌন্দর্য আপনাকে মুগ্ধ করতে বাধ্য করবে। তাছাড়া কক্সবাজারের এতিহ্যও অনেক বিখ্যাত, প্রতিবছর অনেক বিদেশি পর্যটকরা সমুদ্রের সৌন্দর্য ও কক্সবাজারের এতিহ্য দেখতে ছুটে আসেন আমাদের দেশে।
বর্তমানে পর্যটনকে কেন্দ্র করে কক্সবাজারে গড়ে উঠেছে বিভিন্ন ধরনের হোটেল, মোটেল এবং সৈকতের কাছাকাছি রয়েছে বিশাল পাঁচতারা হোটেল। বিভিন্ন জিনিসপত্র ক্রয়ের জন্য রয়েছে বিখ্যাত বার্মিজ মার্কেট। পর্যটকদের উপভোগের জন্য রয়েছে প্যারাসেলিং, বিচ বাইকিং, ওয়াটার বাইকিং, দরিয়া নগর ইকোপার্ক, কক্স কার্নিভাল সার্কাস শো, ফিউচার পার্ক, শিশুপার্ক ইত্যাদি।
বৈচিত্র্যময় কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতের ছবি নিয়ে এই আর্টিকেলটি লিখা হয়েছে। ভালো লাগলে অবশ্যই আপনার মন্তব্য প্রকাশ করুন।
কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতের ছবি
কক্সবাজারের প্রাচীন নাম ছিলো পালংকী।
একসময় কক্সবাজার প্যানোয়া নামে পরিচিত ছিল।
কক্সবাজার চট্টগ্রাম থেকে ১৫৯ কিলোমিটার দক্ষিণে অবস্থিত।
১৭৯৯ খ্রিঃ ইংরেজ অফিসার ক্যাপ্টেন হিরাম কক্স কক্সবাজারে একটি বাজার স্থাপন করেন।
পৃথিবীর দীর্ঘতম অখন্ডিত সমুদ্র সৈকতটি হলো কক্সবাজার সমুদ্র সৈকত।
কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতের মূল আকর্ষণ হলো এর প্রাকৃতিক সৌন্দর্য।
কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতটি বালুকাময়।
এটি বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় পর্যটন কেন্দ্র।
কক্সবাজারের অপরূপ সৌন্দর্য উপভোগ করতে প্রতিবছর হাজারো পর্যটক ভির জমায়।
বিভিন্ন উপজাতি বা নৃ-তাত্বিক জনগোষ্ঠীর বসবাস কক্সবাজারকে করেছে আরো বৈচিত্রময়।
কক্সবাজার জেলার মোট আয়তন ২,৪৯১.৮৬ বর্গ কিঃমিঃ ।
কক্সবাজার জেলার প্রধান দ্বীপসমূহ: মহেশখালী, কুতুবদিয়া, সোনাদিয়া, শাহ্পরীর দ্বীপ, ছেডাঁ দ্বীপ ও সেন্টমার্টিন।
কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতের সূর্যাস্ত আপনাকে মুগ্ধ করবে।
কক্সবাজার জেলায় মোট ০৮ টি উপজেলা রয়েছে।
কক্সবাজারের নামকরণ করা হয় ক্যাপ্টেন হিরাম কক্স এর নামানুসারে।
কক্সবাজার জেলায় প্রধান নদীসমূহ: মাতামুহুরী, বাঁকখালী, রেজু, কোহালিয়া ও নাফ ।
বাংলাদেশের পর্যটন রাজধানীর নাম কক্সবাজার।
কক্সবাজারের সর্বোচ্চ গড় তাপমাত্রা জুন মাসে ৩৯.৫০ সেলসিয়াস ।
Leave a Reply